Affiliate Program ”Get Money from your Website”

Tuesday, May 14, 2013

Special weather bulletin:sL.No.24 (TWENTY four),Date: 15-05-2013

THE CYCLONIC STORM “MAHASEN” (WITH ECP 996 HPA) OVER WEST CENTRAL BAY AND ADJOINING EAST CENTRAL BAY MOVED SLIGHTLY NORTH-NORTHEASTWARDS AND WAS CENTRED AT 09 AM TODAY (THE 15 MAY 2013) ABOUT 875 KMS SOUTHWEST OF CHITTAGONG PORT, 815 KMS SOUTHWEST OF COX’S BAZAR PORT AND 760 KMS SOUTH SOUTHWEST OF MONGLA PORT (NEAR LAT 16.00 N AND LONG 87.00 E). IT IS LIKELY TO INTENSIFY FURTHER AND MOVE IN A NORTH- NORTHEASTERLY DIRECTION AND MAY CROSS KHEPUPARA-TEKNAF COAST NEAR CHITTAGONG BY EARLY MORNING TOMORROW (16TH MAY 2013) BUT ITS PERIPHERIAL GUSTY/SQUALLY WIND MAY AFFECT COASTAL REGIONS OF BANGLADESH FROM 10 PM TODAY (15TH MAY 2013).
MAXIMUM SUSTaINED WIND SPEED WITHIN 54 KMS OF THE STORM CENTRE IS ABOUT 62 KPH RISING TO 88 KPH IN GUSTS/ SQUALLS. SEA WILL REMAIN VERY ROUGH NEAR THE STORM CENTRE.
MARITIME PORTS OF CHITTAGONG AND COX’S BAZAR HAVE BEEN ADVISED TO LOWER LOCAL WARNING SIGNAL NUMBER FOUR BUT INSTEAD HOIST DANGER SIGNAL NUMBER SEVEN (R) SEVEN.
THE COASTAL DISTRICTS OF COX’S BAZAR, CHITTAGONG, NOAKHALI, LAXMIPUR, FENI, CHANDPUR, BHOLA, BORGUNA, PATUAKHALI, BARISAL AND THEIR OFFSHORE ISLANDS AND CHARS WILL COME UNDER DANGER SIGNAL NUMBER SEVEN (R) SEVEN.
MARITIME PORT OF MONGLA HAS BEEN ADVISED TO LOWER LOCAL WARNING SIGNAL NUMBER FOUR BUT INSTEAD HOIST DANGER SIGNAL NUMBER FIVE (R) FIVE.
THE COASTAL DISTRICTS OF PIROZPUR, JHALOKATHI, BAGHERHAT, KHULNA, SATKHIRA AND THEIR OFFSHORE ISLANDS AND CHARS WILL COME UNDER DANGER SIGNAL NUMBER FIVE (R) FIVE.
UNDER THE INFLUENCE OF THE STORM THE LOW-LYING AREAS OF THE COASTAL DISTRICTS OF  COX’S BAZAR, CHITTAGONG, NOAKHALI, LAXMIPUR,  FENI, CHANDPUR, BORGUNA, BHOLA, PATUAKHALI, BARISAL,  PIROZPUR, JHALOKATHI, BAGHERHAT, KHULNA, SATKHIRA AND THEIR OFFSHORE ISLANDS AND CHARS ARE LIKELY TO BE INUNDATED BY STORM SURGE OF 5-7 FEET HEIGHT ABOVE NORMAL ASTRONOMICAL TIDE.
THE COASTAL DISTRICTS OF  COX’S BAZAR, CHITTAGONG, NOAKHALI, LAXMIPUR,  FENI, CHANDPUR, BORGUNA, PATUAKHALI, BARISAL, BHOLA,  PIROZPUR, AND THEIR OFFSHORE ISLANDS AND CHARS ARE LIKELY TO EXPERIENCE WIND SPEED UP TO 80-90 KPH IN GUSTS/ SQUALLS WITH THE PASSAGE OF THE STORM.
THE COASTAL DISTRICTS OF JHALOKATHI, BAGERHAT, KHULNA, SATKHIRA AND THEIR OFFSHORE ISLANDS AND CHARS ARE LIKELY TO EXPERIENCE WIND SPEED UP TO 70-80 KPH IN GUSTS/ SQUALLS WITH THE PASSAGE OF THE STORM.  
ALL FISHING BOATS, TRAWLERS AND MARINE VESSELS OVER NORTH BAY HAVE BEEN ADVISED TO REMAIN IN SHELTER TILL FURTHER NOTICE.

Special weather bulletin:sL.No.22 (TWENTY TWO),Date: 15-05-2013

                     THE CYCLONIC STORM “MAHASEN” (WITH ECP 996 HPA) OVER WEST CENTRAL BAY AND ADJOINING EAST CENTRAL BAY MOVED SLIGHTLY NORTH-NORTHEASTWARDS OVER THE SAME AREA AND WAS CENTRED AT 03 AM TODAY (THE 15 MAY 2013) ABOUT 1010 KMS SOUTHWEST OF CHITTAGONG PORT, 945 KMS SOUTHWEST OF COX’S BAZAR PORT AND 895 KMS SOUTH SOUTHWEST OF MONGLA PORT (NEAR LAT 14.90 N AND LONG 86.50 E). IT IS LIKELY TO INTENSIFY FURTHER AND MOVE IN A NORTH- NORTHEASTERLY DIRECTION.

MAXIMUM SUSTaINED WIND SPEED WITHIN 54 KMS OF THE STORM CENTRE IS ABOUT 62 KPH RISING TO 88 KPH IN GUSTS/ SQUALLS. SEA WILL REMAIN VERY ROUGH NEAR THE STORM CENTRE.

 MARITIME PORTS OF CHITTAGONG, COX’S BAZAR AND MONGLA HAVE BEEN ADVISED TO KEEP HOISTED LOCAL WARNING SIGNAL NUMBER FOUR (R) FOUR.

ALL FISHING BOATS, TRAWLERS AND MARINE VESSELS OVER NORTH BAY HAVE BEEN ADVISED TO REMAIN IN SHELTER TILL FURTHER NOTICE.

Special weather bulletin: sL. No.20 (TWENTY), Date: 14-05-2013



THE CYCLONIC STORM “MAHASEN” (WITH ECP 996 HPA) OVER WEST CENTRAL BAY AND ADJOINING EAST CENTRAL BAY MOVED SLIGHTLY NORTH-NORTHEASTWARDS OVER THE SAME AREA AND WAS CENTRED AT 09 PM TODAY (THE 14 MAY 2013) ABOUT 1055 KMS SOUTHWEST OF CHITTAGONG PORT, 990 KMS SOUTHWEST OF COX’S BAZAR PORT AND 945 KMS SOUTH SOUTHWEST OF MONGLA PORT (NEAR LAT 14.50 N AND LONG 86.30 E). IT IS LIKELY TO INTENSIFY FURTHER AND MOVE IN A NORTH- NORTHEASTERLY DIRECTION.
                                                                                                 

MAXIMUM SUSTaINED WIND SPEED WITHIN 54 KMS OF THE STORM CENTRE IS ABOUT 62 KPH RISING TO 88 KPH IN GUSTS/ SQUALLS. SEA WILL REMAIN VERY ROUGH NEAR THE STORM CENTRE.

 MARITIME PORTS OF CHITTAGONG, COX’S BAZAR AND MONGLA HAVE BEEN ADVISED TO KEEP HOISTED LOCAL WARNING SIGNAL NUMBER FOUR (R) FOUR.

ALL FISHING BOATS, TRAWLERS AND MARINE VESSELS OVER NORTH BAY HAVE BEEN ADVISED TO REMAIN IN SHELTER TILL FURTHER NOTICE.

আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তি ক্রমিক নম্বর ২০(বিশ), তারিখ: ১৪.০৫.২০১৩ ইং

   পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস'ানরত ঘূর্ণিঝড় “মহাসেন” সামান্য উত্তর- উত্তরপূর্বদিকে সরে গিয়ে একই এলাকায় অবস'ান করছে । এটি আজ  রাত ০৯ টায় (১৪ মে, ২০১৩ ইং তারিখ) চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১০৫৫ কিঃ মিঃ দক্ষিণপশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৯৯০ কিঃ মিঃ দক্ষিণপশ্চিম এবং মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৯৪৫ কিঃ মিঃ দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস'ান করছিল (১৪.৫০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৩০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ)। এটি আরও ঘণীভূত হয়ে উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিঃ মিঃ এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘন্টায় ৬২ কিঃ মিঃ যা দমকা অথবা ঝড়োহাওয়ার আকারে ঘন্টায় ৮৮ কিঃ মিঃ পর্যনত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকট সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মংলা সমুদ্র বন্দর সমূহকে ০৪(চার) নম্বর পুনঃ ০৪(চার) নম্বর স'ানীয় হুশিয়ারী সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস'ানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলার এবং সমুদ্রগামী জাহাজসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যনত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তি ক্রমিক নম্বর ১৮ (আঠার), তারিখ: ১৪.০৫.২০১৩ ইং


    দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস'ানরত ঘূর্ণিঝড় “মহাসেন” সামান্য উত্তরদিকে সরে গিয়ে একই এলাকায় অবস'ান করছে। এটি আজ  বিকাল ০৩ টায় (১৪ মে, ২০১৩ ইং তারিখ) চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১১১০ কিঃ মিঃ দক্ষিণপশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১০৪০ কিঃ মিঃ দক্ষিণপশ্চিম এবং মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১০০০ কিঃ মিঃ দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস'ান করছিল (১৪.০০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.২০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ)। এটি আরও ঘণীভূত হয়ে উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিঃ মিঃ এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘন্টায় ৬২ কিঃ মিঃ যা দমকা অথবা ঝড়োহাওয়ার আকারে ঘন্টায় ৮৮ কিঃ মিঃ পর্যনত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকট সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মংলা সমুদ্র বন্দর সমূহকে ০৪(চার) নম্বর পুনঃ ০৪(চার) নম্বর স'ানীয় হুশিয়ারী সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং গভীর সাগরে অবস'ানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলার এবং সমুদ্রগামী জাহাজসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যনত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।

Special weather bulletin: sL. No.17 (SEVENTeEN), Date: 14-05-2013



                                                                                           
                        THE CYCLONIC STORM “MAHASEN” (WITH ECP 996 HPA) OVER SOUTH BAY AND ADJOINING WEST CENTRAL BAY REMAINED PRACTICALLY STATIONARY AND WAS CENTRED AT 12 NOON TODAY (THE 14 MAY 2013) ABOUT 1155 KMS SOUTHWEST OF CHITTAGONG PORT, 1085 KMS SOUTHWEST OF COX’S BAZAR PORT AND 1050 KMS SOUTH SOUTHWEST OF MONGLA PORT (NEAR LAT 13.50 N AND LONG 86.20 E). IT IS LIKELY TO INTENSIFY FURTHER AND MOVE IN A NORTH- NORTHEASTERLY DIRECTION.

MAXIMUM SUSTaINED WIND SPEED WITHIN 54 KMS OF THE STORM CENTRE IS ABOUT 62 KPH RISING TO 88 KPH IN GUSTS/ SQUALLS. SEA WILL REMAIN VERY ROUGH NEAR THE STORM CENTRE.

 MARITIME PORTS OF CHITTAGONG, COX’S BAZAR AND MONGLA HAVE BEEN ADVISED TO KEEP HOISTED LOCAL WARNING SIGNAL NUMBER FOUR (R) FOUR.

ALL FISHING BOATS, TRAWLERS AND MARINE VESSELS OVER NORTH BAY AND DEEP SEA HAVE BEEN ADVISED TO TAKE SHELTER  AND REMAIN IN SHELTER TILL FURTHER NOTICE.

Monday, May 13, 2013

SPECIAL WEATHER BULLETIN: SL. NO.16 (SIXTEEN), Date: 14-05-2013


THE CYCLONIC STORM “MAHASEN” (WITH ECP 996 HPA) OVER SOUTHEAST BAY AND ADJOINING SOUTHWESTBAY MOVED SLIGHTLY NORTHWARDS OVER SOUTH BAY AND ADJOINING WEST CENTRAL BAY AND WAS CENTRED AT 09 AM TODAY (THE 14 MAY 2013) ABOUT 1155 KMS SOUTHWEST OF CHITTAGONG PORT, 1085 KMS SOUTHWEST OF COX’S BAZAR PORT AND 1050 KMS SOUTH SOUTHWEST OF MONGLA PORT (NEAR LAT 13.50 N AND LONG 86.20 E). IT IS LIKELY TO INTENSIFY FURTHER AND MOVE IN A NORTH NORTHEASTERLY DIRECTION.
MAXIMUM SUSTAINED WIND SPEED WITHIN 54 KMS OF THE STORM CENTRE IS ABOUT 62 KPH RISING TO 88 KPH IN GUSTS/ SQUALLS. SEA WILL REMAIN VERY ROUGH NEAR THE STORM CENTRE.

MARITIME PORTS OF CHITTAGONG, COX’S BAZAR AND MONGLA HAVE BEEN ADVISED TO KEEP HOISTED LOCAL WARNING SIGNAL NUMBER FOUR (R) FOUR.

ALL FISHING BOATS, TRAWLERS AND MARINE VESSELS OVER NORTH BAY AND DEEP SEA HAVE BEEN ADVISED TO TAKE SHELTER AND REMAIN IN SHELTER TILL FURTHER NOTICE.

আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তি ক্রমিক নম্বর ১৪ (চৌদ্দ), তারিখ: ১৪.০৫.২০১৩ ইং


    দক্ষিণ-পূর্ব ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস'ানরত ঘূর্ণিঝড় “মহাসেন” সামান্য উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস'ান করছে। এটি গত মধ্যরাতে  (১৩ মে, ২০১৩ ইং তারিখ) চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৩৫ কিঃ মিঃ দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১১৬০ কিঃ মিঃ দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিম এবং মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১১৪৫ কিঃ মিঃ দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস'ান করছিল (১২.৫০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৫০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ)। এটি আরও ঘণীভূত হয়ে উত্তর দিকে অগ্রসর হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিঃ মিঃ এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘন্টায় ৬২ কিঃ মিঃ যা দমকা অথবা ঝড়োহাওয়ার আকারে ৮৮ কিঃ মিঃ পর্যনত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকট সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মংলা সমুদ্র বন্দর সমূহকে ০৪(চার) নম্বর পুনঃ ০৪(চার) নম্বর স'ানীয় হুশিয়ারী সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং গভীর সাগরে অবস'ানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলার এবং সমুদ্রগামী জাহাজসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যনত উপকূলের কাছাকাছি থাকতে বলা  হয়েছে যাতে স্বল্প সময়ের মধ্যে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে পারে।

Special weather bulletin: sL. No.14 (FOURTEEN), Date: 14-05-2013




                                                                                                   
                        THE CYCLONIC STORM “MAHASEN” (WITH ECP 998 HPA) OVER SOUTHEAST BAY AND ADJOINING SOUTHWESTBAY MOVED SLIGHTLY NORTHWARDS OVER THE SAME AERA AND WAS CENTRED AT 00 AM (MIDNIGHT) TODAY (THE 14 MAY 2013) ABOUT 1235 KMS SOUTH SOUTHWEST OF CHITTAGONG PORT, 1160 KMS SOUTH SOUTHWEST OF COX’S BAZAR PORT AND 1145 KMS SOUTH SOUTHWEST OF MONGLA PORT (NEAR LAT 12.50 N AND LONG 86.50 E). IT IS LIKELY TO INTENSIFY FURTHER AND MOVE IN A NORTHERLY DIRECTION.
MAXIMUM SUSTaINED WIND SPEED WITHIN 54 KMS OF THE STORM CENTRE IS ABOUT 62 KPH RISING TO 88 KPH IN GUSTS/ SQUALLS. SEA WILL REMAIN VERY ROUGH NEAR THE STORM CENTRE.

 MARITIME PORTS OF CHITTAGONG, COX’S BAZAR AND MONGLA HAVE BEEN ADVISED TO KEEP HOISTED LOCAL WARNING SIGNAL NUMBER FOUR (R) FOUR.

ALL FISHING BOATS, TRAWLERS AND MARINE VESSELS OVER NORTH BAY AND DEEP SEA HAVE BEEN ADVISED TO COME CLOSE TO THE COAST AND REMAIN NEAR THE COAST SO THAT THEY CAN TAKE SHELTER WITHIN SHORT NOTICE.

Father's Love


SPECIAL WEATHER BULLETIN: SL. NO.13 (THIRTEEN), Date: 13-05-2013

THE CYCLONIC STORM “MAHASEN” (WITH ECP 998 HPA) OVER SOUTHEAST BAY AND ADJOINING SOUTHWESTBAY MOVED SLIGHTLY NORTHWARDS OVER THE SAME AERA AND WAS CENTRED AT 06 PM TODAY (THE 13 MAY 2013) ABOUT 1285 KMS SOUTH SOUTHWEST OF CHITTAGONG PORT, 1210 KMS SOUTH SOUTHWEST OF COX’S BAZAR PORT AND 1195 KMS SOUTH SOUTHWEST OF MONGLA PORT (NEAR LAT 12.00 N AND LONG 86.50 E). IT IS LIKELY TO INTENSIFY FURTHER AND MOVE IN A NORTHERLY DIRECTION.
MAXIMUM SUSTAINED WIND SPEED WITHIN 54 KMS OF THE STORM CENTRE IS ABOUT 62 KPH RISING TO 88 KPH IN GUSTS/ SQUALLS. SEA WILL REMAIN VERY ROUGH NEAR THE STORM CENTRE.
MARITIME PORTS OF CHITTAGONG, COX’S BAZAR AND MONGLA HAVE BEEN ADVISED TO KEEP HOISTED LOCAL WARNING SIGNAL NUMBER FOUR (R) FOUR.
ALL FISHING BOATS, TRAWLERS AND MARINE VESSELS OVER NORTH BAY AND DEEP SEA HAVE BEEN ADVISED TO COME CLOSE TO THE COAST AND REMAIN NEAR THE COAST SO THAT THEY CAN TAKE SHELTER WITHIN SHORT NOTICE.

আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তি ক্রমিক নম্বর ১২ (বার), তারিখ: ১৩.০৫.২০১৩ ইং

আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তি ক্রমিক নম্বর ১২ (বার), তারিখ: ১৩.০৫.২০১৩ ইং

    দক্ষিণ-পূর্ব ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস'ানরত ঘূর্ণিঝড় “মহাসেন” সামান্য উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস'ান করছে। এটি আজ  দুপুর ১২ টায় (১৩ মে, ২০১৩ ইং তারিখ) চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩০০ কিঃ মিঃ দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৩০ কিঃ মিঃ দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিম এবং মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২২০ কিঃ মিঃ দক্ষিণে অবস'ান করছিল (১১.৮০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৫০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ)। এটি আরও ঘণীভূত হয়ে উত্তর দিকে অগ্রসর হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিঃ মিঃ এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘন্টায় ৬২ কিঃ মিঃ যা দমকা অথবা ঝড়োহাওয়ার আকারে ৮৮ কিঃ মিঃ পর্যনত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকট সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মংলা সমুদ্র বন্দর সমূহকে ০৩ (তিন) নম্বর স'ানীয় সতর্কতা সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ০৪(চার) নম্বর পুনঃ ০৪(চার) নম্বর স'ানীয় হুশিয়ারী সংকেত  দেখিয়ে যেতে  বলা হয়েছে।

উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং গভীর সাগরে অবস'ানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলার এবং সমুদ্রগামী  জাহাজসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যনত উপকূলের কাছাকাছি থাকতে বলা  হয়েছে যাতে স্বল্প সময়ের নোটিশে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে পারে।

Special weather bulletin: sL. No.12 ( twelve), Date: 13-05-2013



Special weather bulletin: sL. No.12 ( twelve),  Date: 13-05-2013


                                                 
                THE CYCLONIC STORM “MAHASEN” (WITH ECP 998 HPA) OVER SOUTHEAST BAY AND ADJOINING SOUTHWESTBAY MOVED SLIGHTLY NORTHWARDS OVER THE SAME AERA AND WAS CENTRED AT 12 NOON TODAY (THE 13 MAY 2013) ABOUT 1300 KMS SOUTH SOUTHWEST OF CHITTAGONG PORT, 1230 KMS SOUTH SOUTHWEST OF COX’S BAZAR PORT AND 1220 KMS SOUTH OF MONGLA PORT (NEAR LAT 11.80 N AND LONG 86.50 E). IT IS LIKELY TO INTENSIFY FURTHER AND MOVE IN A NORTHERLY DIRECTION.

MAXIMUM SUSTaINED WIND SPEED WITHIN 54 KMS OF THE STORM CENTRE IS ABOUT 62 KPH RISING TO 88 KPH IN GUSTS/ SQUALLS. SEA WILL REMAIN VERY ROUGH NEAR THE STORM CENTRE.

 MARITIME PORTS OF CHITTAGONG, COX’S BAZAR AND MONGLA HAVE BEEN ADVISED TO LOWER LOCAL CAUTIONARY SIGNAL NUMBER THREE BUT INSTEAD HOIST LOCAL WARNING SIGNAL NUMBER FOUR (R) FOUR.

ALL FISHING BOATS, TRAWLERS AND MARINE VESSELS OVER NORTH BAY AND DEEP SEA HAVE BEEN ADVISED TO COME CLOSE TO THE COAST AND REMAIN NEAR THE COAST SO THAT THEY CAN TAKE SHELTER WITHIN SHORT NOTICE.

Friday, May 3, 2013

vaginal tighten capsule.

 Keep health vagina.

Ingredients: 100% herbal with no chemical
Saffron, Spikenard, Asarum, Kuh-seng, Albizia julibrissin, Plant plumule, Agilawood, Cell water Chemistry factors, Plant essential oil.
tighten vagina herbal medicine sex products for female tighten vagina herbal medicine sex products for female


The main functions: tighten vagina with said effects
1.Increase orgasm Intensity sensitivity
2.Effctive lubricant
3.Tightening vagina
4.Kill pain
5.Nourish & moisturize vagina
6.Kill bacteria & anti-inflammation


Using Methods: simpleness
1)Using before sleeping at night.
2)Wash your hands,wear the sterile glove or finger-stall,then insert the capsule into the vagina 7cm in depth.
3)The capsule will dissolved and digested automatically in 5 hours.
4Please use the capsule 5 hours in advance when the capsule dissolved completely before sexual intercourse or 1 hour after sexual intercourse.
5)1 capsule for 1 day at the first 3 days; then 1 capsule every 2-3 days.


Effects after use: remarkbleness
1)the first week,expelling the inflammatory substances in deep color,along with abundant bacteria.
2)the second week,expelling the inflammatory substances in muddy yellow color,also along with abundant bacteria.
3)The third week,expelling substances like cortex in light yellow,the inflammatory substances and bacteria significantly reduced.
4)Because of individual differences,the dirty substances expelling duration,shape and volume are different from each other.And it proves to be quite healthy of your vagina circumstance if expelling nothing.

Notes: attention
1)Unsuitable for pregnant, lactating and menstruating women.
2)Please clean the vagina up with warm water then use the capsule in case of uterine inflammation or ulceration.
3)It is normal if backache,it the phenomenon of uterus prolapse and vagina shrinkage
4)Internal installed in vagina, do not take it orally.

Suitable scope: variety
1)vaginal loose and health care after postpartum.
2)Preventive measurement against gynecopathy caused by dirty vagina.
3)Private parts pruritus and peculiar smell arising by trichomonas,mycotic and funguses.
4)Suitable for people low interest in couple sexual life.

Unsuitable person:
Pregnant, lactating and menstruating women.

Storage:
Sealed store in a cool and dry place.Avoid from direct sun light.

চলুন জেনে নিই খাঁটি মধু চেনার উপায়


মধু একটি খুব উপকারী খাদ্য, পথ্য ও ঔষধ । মধুর গুণের কথা নতুন করে আর বলার কিছু নেই । জন্মের পর নানা দাদীরা মখে মধু দেয় নাই এমন লোক খুঁজে পাওয়া কঠিন । আজ আমি মধুর গুণের কথা বলব না । কারণ মধুর গুণের কথা কম বেশী সকলের জানা । বর্তমানে আমরা বাজার থেকে যে মধু কিনে আনি তা যে কতটুকু খাঁটি তা বলা মুশকিল । মধুর মধ্যে সাধারণত ভেজাল হিসেবে পানি, চিনি ও আরও অনেক কিছু মেশানো হয় । চলুন আমরা জেনে খাঁটি মধু চেনার কিছু উপায় -
১। ফ্রিজিং পরীক্ষা : মধুকে ফ্র্রিজের মধ্যে রেখে দিন । খাঁটি মধু জমবে না । ভেজাল মধু পুরাপুরি না জমলেও জমাট তলানী পড়বে ।
২। পিঁপড়া পরীক্ষা : এক টুকরা কাগজের মধ্যে কয়েক ফোঁটা মধু নিন । তারপর যেখানে পিঁপড়া আছে সেখানে রেখে দিন । পিঁপড়া যদি মধুর ধারে কাছে না ঘেসে তবে তা খাঁটি মধু । আর পিঁপড়া যদি তা পছন্দ করে তবে মধুতে ভেজাল আছে ।
৩। চক্ষু পরীক্ষা : খুব অল্প পরিমাণ মধু চোখের ভেতরে দিন । যদি মধু খাঁটি হয় তবে প্রথমে চোখ জ্বালাপোড়া করবে ও চোখ থেকে পানি বের হবে এবং খানিক পরে চোখে ঠান্ডা অনুভূতি হবে । (এই পরীক্ষায় অনুৎসাহিত করছি)
৪। দ্রাব্যতা পরীক্ষা : এক গ্লাস পানি নিয়ে এর মধ্যে এক টেবিল চামচপরিমাণ মধু নিন । খুব ধীরে ধীরে গ্লাসটি শেক করুন । যদি মধু পানিতে পুরাপুরি দ্রবীভূত হয়ে যায় তবে তা ভেজাল মধু । আর মধু যদি পানিতে ছোট ছোট পিন্ডের আকারে থাকে তবে তা খাঁটি মধু ।
৫। মেথিলেটেড স্পিরিট পরীক্ষা : সমান অনুপাতে মধু এবং মেথিলেটেড স্পিরিট মিশ্রিত করে নাড়াতে থাকুন। খাঁটি মধু দ্রবীভুত না হয়ে তলনীতে জমা হবে । আর ভেজাল মধু দ্রবীভূত হয়ে মেথিলেটেড স্পিরিটকে মিল্কি করবে ।
৬। শিখা পরীক্ষা : একটি কটন উয়িক নিয়ে উহার এক প্রান্তকে মধুর মধ্যে ডুবিয়ে নেই । তারপর উঠিয়ে হালকা শেক করে নিই । একটি মোমবাতি জ্বালিয়ে বা লাইটার জ্বলিয়ে তা আগুনের শিখায় ধরি । যদি তা জ্বলতে থাকে তবে মধু খাঁটি আর যদি না জ্বলে তবে মধুতে পানি মেশানো আছে । যদি মধুতে অল্প পরিমাণ পানি মেশানো থাকে তবে কটন উয়িক জ্বলতে থাকবে কিন্তু ক্র্যাকলিং সাউন্ড শোনা যাবে ।
৭। শোষণ পরীক্ষা : কয়েক ফোঁটা মধু একটি ব্লটিং পেপারে নিন ও পর্যবেক্ষণ করুন । খাঁটি মধু ব্লটিং পেপার কর্তৃক শোষিত হবে না । ভেজাল মধু ব্লটিং পেপারকে আর্দ্র করবে ।
৮। কলংক পরীক্ষা : একটুকরা সাদা কাপড়ের উপর সামান্য পরিমাণ মধু নিন এবং এবং কিছুক্ষন পর কাপড়টি ধৌত করুন । ধোয়ার পর কাপড়টিতে যদি কোন দাগ থাকে তবে মধুতে ভেজাল আছে । আর যদি কোন দাগ না থাকে তবে মধু খাঁটি ।
৯। হানি কম্ব পরীক্ষা : একটি কাঁচের বা সাদা রংয়ের বোলের মধ্যখানে দেড় থেকে দুই চা চামচ (প্লস্টিকের তৈরি) মধু নেই । তারপর বোলের চারদিক দিয়ে ধীরে ধীরে ঠান্ডা পানি ঢালতে থাকি । যখন পানি মধুকে ঢেকে ফেলবে তখন পানি ঢালা বন্ধ করি । তারপর বোলটিকে তুলে ধরে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে দুই মিনিট ধরে ঘুরাতে থাকি । খাঁটি মধু এই মুভমেন্টের পরেও পানিতে দ্রবীভূত হবে না এবং হেক্সাগোনাল আকৃতি ধারণ করবে যা দেখতে প্রায় হানি কম্ব এর মত । হানি কম্ব এর চিত্র দেখুন নিচে -
১০। স্বচক্ষে দেখা পদ্ধতি : এই পরীক্ষগুলো না করেও খাঁটি মধু সম্পর্কে নিশ্চত হতে পারবেন যদি আপনি নিজে উপস্থিত থেকে মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করে আনতে পারেন ।

The four secrets of amazing sex (যৌন মিলনের চারটে গোপণ সূত্র)

Secrets of the amazing sex
You need to know the secret of the sex. If you know better about the real sex procedure then it will be good both for you and your partner. Just read the Bangla article…
আপনার পার্টনারের সঙ্গে যৌন মিলনকে মধুর করতে হলে আপনাকে চারটে নিয়ম মেনে চলতে হবে৷ আপনি যদি এই চারটে নিয়মকে পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে মেনে পার্টনারের সঙ্গে শারীরিক ভাবে মিলিত হন তাহলে আপনি প্রকৃত অর্থে সহবাসের সুখ লাভ করবেন৷
‘দ্য ফোর সিক্রেটস অফ আমাজিং সেক্স’ এই গ্রন্থে লেখক জর্জিয়া ফস্টার এবং বেভারলি এনি ফস্টার চারটে নিয়মের কথা বলেছেন৷ তাদের মতে যৌন মিলনের আগে শরীরের তুলনায় মানসিক ভাবে প্রস্তুতি নেওয়াটা জরুরি৷ মানসিক ভাবে আপনি যদি যৌন মিলনের জন্য তৈরি থাকেন তাহলেই আপনি এর চরম সুখ লাভ করতে পারবেন৷ যৌন মিলনের জন্য চারটে গোপণ তথ্যের প্রথমটা হল :
সিডাকশান: বেশীরভাগ মানুষই মনে করে যৌন মিলনের আগে নিজেদের যৌন উত্তেজনা বাড়াতে হবে৷ না সেটা একেবারেই ভুল ধারনা৷ আগে মনে প্রাণে যৌন চেতনা জাগান৷ যৌন মিলনের আগে মানসিক ভাবে প্রস্তুতি নিন৷ আপনি কখনই ভাববেন না আপনার পার্টনারের যৌন উত্তেজনা নিমেষেই বেড়ে যাবে৷ মানসিক ভাবে অনুভব করার পরেই এটা বাড়ানো সম্ভব৷
সেনসেশান: যৌন মিলনের ক্ষেত্রে সিক্স সেনস একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়৷ সেক্ষেত্রে আপনি এবং আপনার পার্টনার উভয়েরই ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়কে জাগ্রত করতে হবে৷ কারণ যৌন মিলনের সময়ে প্রচুর এনার্জীর প্রয়োজন জয়৷ এনার্জী লাভের জন্য ষষ্ট ইন্দ্রিয়কে জাগানো জরুরি৷
সারেন্ডার: তৃতীয় চাবিকাঠিটা হল নিরাপত্তা৷ যৌন মিলনের সময় আপনি যদি নিশ্চিন্তে আপনার পার্টনারের কাছে নিজেকে সপে দিতে পারেন তাহলেই আপনার যৌন মিলন সফল হবে৷ এর জন্য পার্টনারের কাছে আপনি যে নিরাপদ রয়েছে সেই মানসিক ভাবনাটা থাকা জরুরি৷
রিফ্লেকশান: আপনি যদি প্রথম তিনটে নিয়্ম ভ্রুনাক্ষরে পালন করে তাহলে আপনি আপনার অভিজ্ঞতাতেই এর প্রতিবিম্বটা খুঁজে পাবেন৷ পুণরায় যৌন মিলনের আগ্রহ আপনার মনে জাগবে৷

Increase/Improve sex power by Homeopathic Medicines

Homeopathic Treatment for Sexual Problem
Sex problem don’t worry.In Homeopathy, there are some best medicine to increase the sex time or sex duration without any side effects.You can improve your sex power easily by using some Homeopathic Sex Tonic.These medicine have no side effects.There is a list of Homeopathic Sex Tonic medicine.Please observe the symptoms which is better similar to you.The medicines are for male only.
Homeopathic Medicines sexual improvement:
  • Damiana-Q
  • Avena sativa-Q
  • Aswagandha-Q
  • Agnus castus-Q
  • Caladium Seguinum-Q
  • Turnera-Q
  • Salix Nigra-Q
  • Selenium-1M
  • Conium-2C
  • Lycopodium-2C (Fortnightly)
  • Lycopodium-50 (Single dose in a month)
  • Argentum Nitricum-50M (Single dose in a month)

Homemade Recipes and Remedies for Sexual Impotence

Homemade Recipes and Remedies for Sexual Impotence 
বর্তমান যুগে বেশীর ভাগ পুরুষের মধ্যে একটা সমস্যা বেশ প্রকট হয়ে উঠছে৷ দিন যত যাচ্ছে পুরুষের মধ্যে নপুংসকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের যৌণ ইচ্ছা ক্রমশঃ কমে যাচ্ছে৷ কাজেই আপনার যৌন চাহিদা কমে যাওয়ার আগে থেকে আপনি সচেতন হয়ে যান৷ জেনে নিন কেন আপনার মধ্যে থেকে এই চাহিদা ক্রমঃ ক্ষয়মান৷
এই কারণে ডাক্তারের কাছে যেতে কুন্ঠিত বোধ করছেন? তবে চিন্তা করবেন না কারণ এর চিকিত্সা আপনি এখন আপনার বাড়িতেও করতে পারেন৷ আর আপনি একবার এই সমস্যার সন্মুখীন হলে পরবর্তী সম্পূর্ণ জীবন আপনাকে এভাবে কাটাতে হবে এমন কোন আশঙ্কাতে আপনি থাকবেন না৷ 
হোম রেমেডি পুরুষের এই সমস্যা সমাধানের জন্য এগিয়ে এসেছে৷ তারা যাতে আবার তাদের পূর্ণ যৌন ইচ্ছা ফিরে পায় তার উপায় বার করেছে হোম রেমেডি৷ যাদের মধ্যে এই অসুবিধা সবে মাত্র দেখা দিয়েছে তাদের ক্ষত্রে হোম রেমেডি কার্যকরী হতে পারে৷ কিছু কিছু ক্ষেত্রে হোম রেমেডি দ্বারা চিকিত্সা করা যায় কিন্তু সবক্ষেত্রে হোম রেমেডি প্রযোজ্য নয়৷ 
এবার আসুন জানা যাক যৌন অক্ষমতার প্রথম ধাপের চিকিত্সাতে দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার্য কিকি সামগ্র্রী কাজে লাগতে পারে বা তা ব্যবহারে কি উপকার সাধিত হয়
রসুন :
যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ রসুন কে গরীবের পেনিসিলিন বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং immune booster হিসাবে কাজ করে আর এটি অতিঅ সহজলভ্য সব্জী যা আমারা প্রায় প্রতিনিয়্ত খাদ্য হিসাবে গ্রহন করে থকি৷ আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷ কোন রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷এছাড়া যদি কোন ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশী হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রে ও রসুন খুব ই কার্যকরী৷ 
প্রতিদিন দু থেকে তিনটি রসুনের কোয়া কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খান৷ এতে আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে৷ এ ছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে তা আপনার শরীরে স্পার্ম উত্পাদনের মাত্রা বাড়ায় এবং সুস্থ স্পার্ম তৈরিতে এটি সাহায্য করে৷

পেঁয়াজ :
কাম-উত্তেজক ও কামনা বৃদ্ধিকারী হিসাবে পেঁয়াজ বহুদিন থেকে ই ব্যবহূত হয়ে আসছে৷ কিন্তু এটি কিভাবে এই বিষয়ে কার্যকরী তা এখন ও পর্যন্ত সঠিক ভাবে জানা যায় নি৷ 
সাদা পেঁয়াজ পিষে নিয়ে তাকে মাখনের মধ্যে ভালো করে ভেঁজে নিয়ে তা প্রতিদিন মধুর সঙ্গে খেলে তা থেকে উপকার পাওয়া যায়৷ কিন্তু একটি বিষয় মনে রাখবেন, এটি খাওয়ার আগে ঘণ্টা দুয়েক সময় আপনার পেট খালি রাখবেন৷ এইভাবে প্রতিদিন খেলে স্খলন, শীঘ্রপতন বা ঘুমের মধ্যে ধাতুপতন (যাকে এক কথায় spermatorrhea বলা হয়) ইত্যাদি সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব৷ 
এছাড়া পেঁয়াজের রসের সঙ্গে কালো খোসা সমেত বিউলির ডালের গুঁড়ো সাত দিন পর্যন্ত ভিজিয়ে রেখে তাকে শুকিয়ে নিন৷ এঅটির নিয়্মিত ব্যবহার আপনার কাম-উত্তেজনা বজায় রাখবে এবং শারীরিক মিলনকালীন সুদৃঢ়তা বজায় রাখবে৷ 
গাজর :
150গ্রাম গাজর কুঁচি এক টেবিল চামচ মধু এবং হাফ-বয়েল ডিমের সঙ্গে মিশিয়ে দুমাস খেলে আপনার শারীরিক এই অক্ষমতা কম হতে পারে৷
কাজেই এখন আর দুধ্চিন্তা করবেন না৷ সমস্যার একেবারে প্রথম ধাপে আপনি বাড়িতে এই পদ্ধতি গুলি মেনে চলে দেখুন হয়তঃ প্রাথমিক ধাপে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে৷

প্রতিদিন খেতে হবে (বেশি না খাওয়াই ভাল)
১।-এ্যলমন্ড (কাঠ বাদাম) ৩/৪টি (সাধারণ দোকানে অনেক দাম বেশী তাই কাওরান বাজার কিচেন মার্কেটের দোতালায় পাওয়া যায় ৪৩০ টাকা কেজি সেখান থেকে ২৫০ কিংবা ৫০০ গ্রাম নিতে পারেন। অনেকদিন চলে যাবে এতে।)
২।-ছোট কলা (চম্পা) ১টি
৩।-গাভীর দুধ – আধা কাপ
৪।-আঙ্গুর – ৩/৫টি না পেলে রসুনের কোয়া ছোটগুলো কাচা ৩/৫টি । তবে দুধ এবং আঙ্গুর বা রসুন খাওয়ার মধ্যে কমপক্ষে ৪-৫ঘন্টা ব্যবধান থাকতে হবে। নচেত শরীরের রক্তের ক্ষতি করে।
৫।-ই-ক্যাপ-২০০ এমজি (ক্যাপসুল)প্রতিদিন রাতে ১টি করে (যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য প্রযোজ্য- তবে কেউ প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন )

Improve your Sex and Penis Health by Kegel Exercises


Sex and Penis Health Can Be Greatly Improved by Kegel Exercises For Men
Kegel exercises strengthen the pelvic floor muscles, which support the uterus, bladder, small intestine and rectum. You can do Kegel exercises, also known as pelvic floor muscle training, discreetly just about anytime.
Benefits Of Kegel Exercises 
Kegel exercises for men are relatively unknown, while these techniques were very popular with women during and after pregnancy. It is only recently that kegel exercises for men have become popular, with the Internet being the prime source of information. What these exercises do is that they target the pelvic floor muscles which control the muscles of the genitalia. 
Kegel exercises for males concentrate on the pubococcygeus muscle or the PC muscle. This muscle can easily be identified by the man by trying to stop the flow of urine half way. It is not to be confused with the anal or abdominal muscles but one needs to clearly identify this muscle before beginning kegel exercises for men. The best part over here is that Kegel exercises can be performed anytime and anywhere. Nobody will really know. 
What does exercising the kegels do for the man? 
This is the muscle than controls a mans erection and ejaculation. Good strength in this muscle will give a man immense control over sex and solve problems like premature ejaculation. Stamina is also greatly increased as a result. 
How to begin the exercising? 
A good way for men to begin kegel exercises is to start contracting and releasing the PC muscle in quick successions. Beginners will probably find it difficult to do anything more than 25 contractions at one stretch. They should try three sets of 25 contractions to start strengthening the PC muscle. 
Men will find that Kegel exercises get easier to do once they get the hang of it. The best part about these techniques is that they can be done anywhere. You could sit at your computer, you can be talking on the phone, or be in any still position anywhere and do these exercises. 
As one gets familiar with the control of the PC muscle, they can start trying advanced kegel exercises which are essentially more intense variations of the PC muscle training. An example of a more intense exercise would be when one is required to do long holds of the PC muscle. This is where you contract and hold the PC muscle for about 10 seconds at one stretch and then give yourself a break of about 5 seconds and then do another long hold. 
Another variation of kegel exercises requires the use of a small wash cloth or a light towel. Get an erection and hang the towel on your penis. Now contract the PC muscle and try to lift the towel several times. As you start to get used it to it, move up with heavier towels until you can lift a full size beach towel! When you are able to do that, you know that your penis is in pretty good shape. 
How to achieve best results? 
As one might expect, best results can be achieved by learning the perfect technique. Moreover, one needs to maintain focus to achieve best results. Also, one is advised against holding their breathe while performing the exercise. One's best bet would be to breathe freely throughout the exercise. Like everything else in life, one would start feeling more and more comfortable and at ease by regular practice. 
One will be able to enjoy better sex by being able to better control one's ejaculations and orgasms, and last longer in bed, plus one will be able get the added kudos for being able to hold up a wet towel with one's erection if one practices these exercises. 
There are many other forms of penis exercises that can help one enjoy a great sex life without really throwing an arm and a leg. It's all about knowing the right things and get started off. 
In case you did not know, systematic penis exercises that essentially take just 10 minutes a day can increase penis size by as much as 2 inches over a few weeks. Read about a Genuine Way To Permanently Enlarge Your Penis At Home by Using Just Your Hands. An extremely helpful source that has helped thousands of people enlarge their penis size on a permanent basis.

Premature Ejaculation বা দ্রুত বীর্যপাত Solutions

How to increase Sex Period by removing Premature Ejaculation
Premature ejaculation is a common complaint. It is only rarely caused by a physical problem.Premature ejaculation early in a relationship is most often caused by anxiety and too much stimulation. Guilt and other psychological factors may also be involved. The condition usually improves without treatment.
পৃথিবীর সবচাইতে সাহসী ছেলেটি, যে কিনা রোমাঞ্চের আশায় এমনকি এভারেস্টের চূড়োয় উঠে সেখান থেকে সোজা নিচে লাফ দিতেও দ্বিধা করবে না; তাকে যদি জিজ্ঞাসা করা হয়,‘তোমার সবচেয়ে বড় ভয় কোনটি?’ তবে ওর উত্তরটা যদি হয় ‘Premature Ejaculation’ তবে কি সবাই খুব অবাক হবেন? না হওয়ারই কথা। কারন আজকালকার অনেক ছেলেরও তাই; তা সে অন্য দিক দিয়ে যতই সাহসী হোক না কেন।
আধুনিক যুগে যৌনমিলনের সংজ্ঞা ও ধরন পরিবর্তিত হয়ে বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী ও আনন্দময় মিলনের তথা বিলম্বিত বীর্যস্খলনের জন্য এক বিশেষ ধরনের অভিযোজন হলেও পূর্বপুরুষের কাছ থেকে বংশ পরম্পরায় আমাদের মধ্যে অনেকেই এই দ্রুত বীর্যপাতের প্রবনতা (Premature ejaculatory tendency) পেয়ে আসছে। এই প্রবনতাকে আধুনিক সময়ের ‘Give & Take’ ও ভালোবাসাময় যৌন জীবনে অভ্যস্ত মানুষের জীবনে একপ্রকার অভিশাপ রূপে দেখা দিয়েছে। কিন্ত এর সমাধান কি করে করা যায় কিংবা আদৌ কোন সমাধান আছে কিনা তা অনেকেরই জানা নেই। ছেলেদের যৌনতার সেই অজানা পরিসরটি নিয়েই আজ আমাদের আলোচনা।
Premature Ejaculation বা দ্রুত বীর্যপাত:
প্রথমেই জেনে নেওয়া দরকার যে Premature Ejaculation বা দ্রুত বীর্যপাত আসলে কি। যৌনমিলনের সময় যোনিতে মৈথুন করা শুরু করার সামান্য কিছুক্ষন পরেই এবং কিছু ক্ষেত্রে যোনিতে লিঙ্গ প্রবেশের পূর্বেই Foreplayএর মাঝে ছেলেদের বীর্যস্খলন হয়ে যাওয়াকে দ্রুত বীর্যপাত বলে। যাদের এ প্রবনতা আছে বলে ধরা হয় তাদের মূলত যৌনমিলনের মৈথুন বা হস্তমৈথুন করার সময় 1-1.5 মিনিট এর মধ্যেই বীর্যস্খলন ঘটে যায়। স্বাভাবিক অবস্থায় এ সময় সাধারনত 5-7 থেকে 15-20 মিনিট পর্যন্ত হয়ে থাকে। ছেলেদেরও সামান্য সময়ের এই মিলনে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অর্গাজম হয়না। এপ্রসঙ্গে অনেকেরই একটা ভুল ধারনা এই যে ছেলেদের বীর্যপাত মানেই অর্গাজম। কিন্ত প্রকৃতপক্ষে, বীর্যপাত আর অর্গাজম সম্পূর্ন আলাদা দুটি অবস্থা। এটা ঠিক যে প্রায় সব ক্ষেত্রেই ছেলেদের যখনই অর্গাজম হয় তাদের বীর্যপাত ঘটে। কিন্ত অনেক সময় ছেলেটি পরিপূর্ন উত্তেজিত না থাকলে, তার বীর্যস্খলন হলেও অর্গাজম নাও হতে পারে। এরকমটা যারা নিয়মিত হস্তমৈথুন করেন বা করতেন তাদের অনেকেই লক্ষ্য করে থাকবেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত একটু পরে বলছি। তার আগে Premature Ejaculation সমস্যা সৃষ্টির কারনগুলো দেখে নেওয়া যাক।
Premature Ejaculation এর কারন:
বেশ কিছু কারনে এই সমস্যা হতে পারে। কারো এ সমস্যার সমাধান করতে হলে আগে তাই এর কারনগুলো সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে।
১. অত্যধিক হস্তমৈথুন করা দ্রুত বীর্যপাত সমস্যার অন্যতম কারন। বিশেষ করে বাল্যকালে যখন একটি ছেলে হস্তমৈথুন করার উপায় আবিস্কার করে, স্বভাবতই সে এর ভিন্নধর্মী আনন্দের অনুভূতির প্রতি বেশ আকৃষ্ট হয়ে পড়ে।আর বাল্যকালে, যেসময় একটি ছেলের বিভিন্ন মানসিক অনুভুতি তীব্রভাবে বিকশিত হতে থাকে, ঠিক সেসময়ই এই দারুন আনন্দের সন্ধান পেয়ে যখন ছেলেটি হস্তমৈথুন করে তখন সে অতিরিক্ত উত্তেজিত হয়ে যায়। এত কম বয়েসে এ ধরনের দৈহিক আনন্দের অনুভুতির সাথে সামঞ্জস্য করার জন্য প্রয়োজনীয় মানসিক পরিপক্কতা ছেলেটির থাকে না। ফলে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে তার বীর্যপাত হয়। ফলে ছেলেটি এভাবেই বারবার হস্তমৈথুন করতে করতে দ্রুত বীর্যপাতের অভ্যাস গড়ে তোলে। আর এছাড়া শুধু বাল্যকালেই নয়, যারা একটু বড় হয়ে হস্তমৈথুন শুরু করেন,তাদের মাঝেও প্রথম প্রথম এটা করার সময় দেখা যায় এতে ধরা পড়ে যাওয়ার একটা ভয় কাজ করে, কারনঅত্যধিক হস্তমৈথুন যারা করেন তারা দেখা যায়, যে কোন কাজের ফাকেও কোন কারনে উত্তেজিত হয়ে উঠলে বাথরুমে গিয়ে দ্রুত উত্তেজনা হাল্কা করে নিতে চেষ্টা করেন। এভাবে সামান্য সময়ের জন্য বাসা খালি পেয়ে অথবা বাথরুমে হস্তমৈথুন করতে গিয়ে মনের মধ্যে যে তাড়া কাজ করে তা দেহের মাঝেও সঞ্চারিত হয়। ফলে দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায়। আর এভাবে অভ্যাস করতে করতেই পাকাপাকিভাবে দ্রুত বীর্যপাত করার প্রবনতা হয়ে যায়।
২. মানসিক অশান্তি, ভয়, দুশ্চিন্তা এসব কিছু দ্রুত বীর্যপাতের অন্যতম কারন। ভয় পেলে ছোটকালে মানুষ যে কারনে প্যান্ট ভিজায় ঠিক একই কারনে, বয়স্কালে দ্রুত বীর্যপাতও হয়ে থাকে। যখন মানুষ ভয় পায়, দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকে বা কোন কিছু নিয়ে অতিরিক্ত উত্তেজিত হয়ে থাকে তখন তার শ্বসনহার ও হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। ফলে যে নার্ভগুলো বীর্স্খলনের উদ্দিপনা যোগায় সেগুলো অতি সহজেই আন্দোলিত হয়ে বীর্যস্খলন হয়ে যায়।
৩. নিজের অনুভুতি সম্পর্কে ভালো ধারনা না থাকার কারনে সবচেয়ে বেশি মানুষের এ সমস্যা হয়। বেশিরভাগ মানুষেরই জীবনের প্রথম বীর্যপাত, তা যৌনমিলন বা হস্তমৈথুন যেভাবেই হয়ে থাকুক না কেন, তা তুলনামূলক দ্রুত হয়। কারন এসময় নিজের দেহের যৌনানুভুতি সম্পর্কে কারো স্পষ্ট ধারনা থাকে না। ফলে তা পরেও আর নিয়ন্ত্রনকরার ক্ষমতা ছেলেটি আস্তে আস্তে হারিয়ে ফেলে। যৌনতাকে উপভোগ করার প্রথম কথা হল এটা হতে হবে রিলাক্স মুডে। পশ্চিমা দেশগুলোতে ছেলেদের হস্তমৈথুন করা নিয়ে আমাদের মত হাজার হাজার ভুল ধারনা নেই বললেই চলে।তাই তারা বেশ আয়েশের সাথে হস্তমৈথুন করে এমনকি গার্লফ্রেন্ডের সাথে সেক্স করে করেও নিজের যৌনানুভুতি সম্পর্কে সচেতন হয়। ফলে তারা একে নিয়ন্ত্রন করে তাদের বীর্যপাতকে বিলম্বিত করে দীর্ঘ ও আনন্দময় মিলনে মগ্ন হয়।
৪. জীবনে প্রথমবারের মত কারো সাথে সেক্স করতে গেলে একটি ছেলের মধ্যে নিম্নের বেশ কয়েকটি অনুভুতি কাজ করতে পারেঃ
* সঙ্গিনীর সামনে নগ্ন হতে লজ্জাঃ অনেকে হয়ত এটা হেসেই উড়িয়ে দেবেন। কিন্ত অনেক সময় প্রথমবারের মতপ্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় কারো সামনে নগ্ন হতে অবচেতন মনে হলেও অনেক ছেলের লজ্জা কাজ করতে পারে; বিশেষ করেArranged Marriage এর ক্ষেত্রে এমনটি হয়। এই লজ্জার ফলে যৌনাঙ্গসমূহে স্নায়ু শিহরনের কারনে তা বীর্যপাতকেত্বরান্বিত করে যা সঙ্গিনীর কাছে ছেলেটির লজ্জাকে দ্বিগুন করে দেয়। তাই পরবর্তী মিলনেও এ সমস্যা বারবার হতেই থাকে।
* জীবনে প্রথম নারীদেহ স্পর্শের অতিউত্তেজনাঃ জীবনে প্রথমবারের মত কোন নারীদেহকে স্পর্শ করা একটি ছেলের কাছে দারুন উত্তেজনাপূর্ন হবে তা বলাই বাহুল্য। কিন্ত কোন রকম প্রস্তুতি, আয়োজন ও মেয়েটির সাথে ভাবের আদান-প্রদানের একটি স্বাভাবিক সম্পর্ক গড়ে উঠার আগেই দুজনে যৌনমিলনের দিকে ধাবিত হলে (আবারও, Arranged Marriage এর ক্ষেত্রে এটা বেশি হয়) হুট করে মেয়েটির উত্তেজনাপূর্ন সান্নিধ্য পেয়ে ছেলেটি অতিউত্তেজিত হয়ে পড়তে পারে। যার ফল……আবার সেই দ্রুত বীর্যপাত।
* পর্যাপ্ত Foreplay’র অভাবঃ সেক্স সম্পর্কে যাদের ধারনা বলতে ‘রসময় গুপ্তের চটি’ আর কিছু হলিউডি ‘XXX Video’ তারা প্রথমবার সেক্স করতে গিয়ে প্রকৃত Foreplay এর দিকে তেমন নজর দেয়না। মূলত কত দ্রুত সঙ্গিনীর উরুসন্ধিতে তার আইফেল টাওয়ারকে নিয়ে যাবে সেদিকেই তাদের নজর বেশি থাকে। ফলে পর্যাপ্ত উত্তেজিত না হয়েই। বিশেষ করে লিঙ্গে সঙ্গিনীর হাতের ছোয়া, আদর এসব না পেয়েই সরাসরি তাতে যোনির উষ্ঞ স্পর্শবেশিক্ষন সহ্য করা কি সম্ভব? আবারো তাই একই ফলাফল।
৫. এছাড়া বিভিন্ন শারীরিক কারনেও দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা হতে পারে। যেমনঃ
* হরমোনের অস্বাভাবিক মাত্রা
* থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
* মস্তিস্কে নিউরোট্রান্সমিটারের অস্বাভাবিক মাত্রা
* প্রোস্টেট অথবা মূত্রনালীর প্রদাহ এবং সংক্রমন
দ্রুত বীর্যপাত সমস্যার সমাধান
আগে মনে করা হতো যে PE শুধুমাত্র একটি মানসিক সমস্যা। তবে সাম্প্রতিক গবেষনায় দেখা গিয়েছে যে মানসিক সমস্যার সাথে শারীরিক কারনও রয়েছে। তবে তা দুটি ভাগে বিভক্ত। খুব কম সংখ্যক মানুষের এ সমস্যা থাকে যৌনসক্রিয় কোন অঙ্গের ত্রুটিজনিত, যার নিরাময় করতে সেক্স থেরাপী ও মেডিসিনাল ট্রিটমেন্ট দুটোই একসাথে প্রয়োজন। যে জন্য আপনাকে কোন সেক্স থেরাপিস্টের শরণাপন্ন হতে হবে। কারন এক্ষেত্রে কাউকে পরীক্ষা না করে তার সমস্যা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব নয়। তাই এ সম্পর্কে এখানে কিছু বলতে পারছি না।
তবে বেশিরভাগ মানুষেরই এ সমস্যা হয় থাকে একই সাথে মানসিক এবং শারীরিক ‘স্পর্শকাতরতা’ সম্পর্কীত সমস্যার কারনে। যা কোনপ্রকার মেডিসিনাল ট্রিটমেন্ট ছাড়াই নিরাময় করা সম্ভব। আর সেক্স থেরাপিস্টরাও প্রথমেইমেডিসিনাল ট্রিটমেন্টের দিকে যেতে চান না। তারা প্রথমে Patient এর মানসিক ও শারীরিক স্পর্শকাতরতা নিয়ে কাজ করে সমস্যাটা শুধু সেদিক দিয়েই কিনা তা নির্ধারনের চেষ্টা করেন। এর মাধ্যমে পরে তারা মেডিসিনাল ট্রিটমেন্ট করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেন। আমিও মূলত সে দিক দিয়েই এগিয়েছি।
এক্স-১. নিজের দেহকে আবিস্কার করাঃ
মেয়েরা তাদের বয়ঃবৃদ্ধির সময়ই তাদের দেহের বিভিন্ন পরিবর্তন ও যৌনতা নিয়ে সচেতন হয়ে উঠে। বিশেষ করে তাদের রজঃচক্র শুরু হবার পর থেকেই তারা তাদের যৌনতা সম্পর্কে ধারনা পেতে থাকে। মেয়েরা যে ছেলেদের তুলনায় তাদের রূপসজ্জা নিয়ে কতটা বেশি সচেতন তা নিশ্চয় সবাই সচক্ষেই অবলোকন করে থাকবেন। ঠিক তেমনি তারা তাদের যৌনানুভুতি, দেহের স্পর্শকাতরতা এগুলো সম্পর্কেও একইরকম সজাগ দৃষ্টি রাখে। কিন্ত ছেলেরা কি এক বিচিত্র কারনে (আমি নিজেও আগে তাই ছিলাম এবং কারনটা আমিও সঠিক জানি না) যেন নিজের দেহ সম্পর্কে বেশ উদাসিন থাকে। তবে ছেলেরা তুলনামূলকভাবে মেয়েদের তুলনায় একটু বেশি চঞ্চল হয়তো, তাছাড়াআমাদের দেশে মেয়েদের যেমন অতিরিক্ত ঘুরাফেরা, খেলাধুলা ইত্যাদি করার সামান্য হলেও যে বিধি-নিষেধ এখনো চালু আছে, তা ছেলেদের নেই বলে তারা অন্যান্য অনেক কিছুতে সময় ব্যয় করে বলে এদিকটায় তেমন নজর দেয়া হয় না। তাই Premature Ejaculation সমস্যার সমাধানের প্রথম ধাপ হল নিজের দেহ ও এর স্পর্শ কাতরতা সম্পর্কে একটা স্পষ্ট ধারনা গড়ে তোলা। এর জন্য সময় পেলে সপ্তাহে একবার, না পেলে মাসে একবার করে অন্তত ৪-৫ বার নিচের এক্সারসাইজটি দিয়ে শুরু করতে হবে।
. প্রথমে যেদিন সময় হয় এমন একদিন সবরকম দৈনন্দিন কাজকর্ম শেষ করে নিয়ে, ঘন্টা খানেকের মত সময় আলাদা করে নিতে হবে। বিশেষ করে ছুটির দিনে হাল্কা করে রাতের খাবার খাওয়ার ঘন্টা তিনেক পরে সবচেয়ে ভালো হয়, কারন সেদিন বেশি কাজকর্ম করতে হয়না বলে দেহে অতটা ক্লান্তি থাকে না। তবে খাওয়া দাওয়ার পূর্বে অলস দুপুর বেলাও বেছে নেওয়া যেতে পারে। আপনার স্ত্রী থাকলে তিনি এ বিষয়ে কোন প্রশ্ন করলে তাকে বুঝিয়ে বলুন কেন আপনার এই একলা সময়টুকু প্রয়োজন।
. রুমের দরজা বন্ধ নিয়ে করে সেলফোন অফ বা সাইলেন্ট করে নিতে হবে, যেন কেউ বিরক্ত করতে না পারে।রুমে যেন তীব্র আলো না থাকে, সবচেয়ে ভালো হয় ডীম লাইট বা এর অভাবে মোমবাতি জ্বালিয়ে নিলে।
. শীতকাল হলে এ এক্সারসাইজ সবচেয়ে ভালো করা যায়, কারন এসময় দেহ শুষ্ক থাকে। তবে গরমকাল হলেও সমস্যা নেই। এক্ষেত্রে আগে স্নান করে নেয়া ভালো, রুমে মাঝারি কমিয়ে ফ্যানটা ছেড়ে রাখতে হবে। পেট্রোলিয়াম জেলি,নারিকেল তেল বা অন্য কোন নিরাপদ তৈলাক্ত পদার্থ (অর্থাৎ লুব্রিকেন্ট। তবে সাবধান! সরিষার তেল বা টুথপেস্ট জাতীয় কিছু ব্যবহার করতে যাবেন না!) তৈরী রাখুন।
. কোন প্রকার তাড়াহুড়ো করতে যাবেন না। পরনের কাপড় খোলার সময় আগে কাপড়ের উপর দিয়ে নিজের দেহে হাত বুলিয়ে দেখুন কিরকম লাগছে। আপনার দৈহিক অনুভুতির প্রতি মনোনিবেশ করুন। এবার ধীরে ধীরে কাপড়গুলো সব খুলে নিন। বিছানায় একটা নরম বালিসে আরাম করে লম্বা হয়ে শুয়ে পড়ুন। এবার চোখ বন্ধ করে জোরে জোরে কয়েকবার শ্বাস নিয়ে, নিয়মিত ভাবে শ্বাস নিয়ে নিজের শরীরটাকে রিলাক্স করুন। এবার নিজের বুকে দুই হাত দিয়ে (লুব্রিকেন্ট না লাগিয়ে) ম্যাসাজ করতে থাকুন, ফাকে ফাকে আপনার নিপলস এ আঙ্গুল নিয়ে একটু ঘসে দেখুন, ঠোট, গাল, গলা ইত্যাদি অংশে হাত নিয়ে যান। তারপর হাত আস্তে আস্তে নিচে নামিয়ে আনুন। আপনার পেটে, উরুতে, দেহের পাশের অংশে হাত বুলিয়ে সে স্থানগুলোতে কিরকম লাগছে অনুভব করুন। এবার হাতে লুব্রিকেন্ট লাগিয়ে আবার আপনার দেহের বিভিন্ন অংশে হাত বুলাতে থাকুন। আপনার চেস্ট, নাভির কাছে, লিঙ্গের উপরের অংশে, নিতম্বে, উরু ইত্যাদি স্থানে। কিন্তু লিঙ্গকে এড়িয়ে চলুন। এভাবে কিছুক্ষন নিজেকেই নিজে teaseকরুন। মনে রাখবেন, এরকমভাবে নিজেকে আদর করার সময় আপনার মনে যেন কোন সংকোচ বোধ না আসে।নিজের সাথে নিজের আবার কিসের লজ্জা? অন্য কোন মানুষ তো আর আপনাকে দেখছে না। এবার আস্তে আস্তে কিছুক্ষন ধরে আপনার লিঙ্গে হাত দিয়েই আবার সরিয়ে ফেলা এরকম করে তারপর সেখানে মনোযোগ দিন। এক হাত আপনার দেহের উপরাংশে বুলাতে বুলাতে অন্য হাত আপনার লিঙ্গে বুলাত থাকুন। তবে আস্তে আস্তে এবং এরপ্রতিটি অংশে, হস্তমৈথুনের মত করে নয়, অনেকটা তেল মাখানোর মত করে। আপনার খুব যদি ইচ্ছে করে তাও সরাসরি হস্তমৈথুন করা থেকে বিরত থাকবেন। আপনার সারা দেহে এভাবে কি অনুভুতি ছড়িয়ে পড়ছে সেদিকে মনোযোগ দিন। এ সময় আপনার মুখ দিয়ে যদি কোন যৌন আনন্দের শব্দ বের হয়ে আসতে চায় তবে বাধা দেবেন না। এতে আপনার যৌনতায় একটা সহজবোধ্যতা আসবে। এভাবে লিঙ্গে হাত বুলাতে বুলাতে খুব বেশি উত্তেজিত হয়ে বীর্যপাতের মত অবস্থা হলে লিঙ্গ থেকে কিছুক্ষনের জন্য হাত সরিয়ে অন্য কোথাও যেমন নিচে আপনার অন্ডথলিতে হাত বুলান। অন্য হাত দিয়ে আপনার বাহু, কবজিতে হাত বুলান। এসময় ঠিক কোন স্থানটিতে আপনার হাত গেলেই দেহ বেশ শিহরিত হয়ে উঠছে তা বোঝার চেষ্টা করুন। প্রথম দিকে চেষ্টা করবেন, যে আপনার শ্বাস-প্রশ্বাস যেন স্বাভাবিক থাকে। কারন যৌনত্তেজনার সময় শ্বাস-প্রশ্বাসের হার বেড়ে যায়। আস্তে আস্তে আপনার উত্তেজনা কিছুটা বৃদ্ধি পেলে এদিক থেকে মনোযোগ সরিয়ে আনুন। বীর্যপাতের ইচ্ছা একটু কমে এলে আবার লিঙ্গে হাত নিয়ে যান। এভাবে দুই তিন বারের মত অর্গাজমের দোরগোড়া থেকে ফিরে আসুন। তারপর বীর্যপাত হতে দিন। তবে মনে রাখবেন বীর্যপাত আপনার এই এক্সারসাইজের একটা গৌন অংশমাত্র। এর মূল উদ্দেশ্য হল নিজের দেহের যৌনানুভুতি গুলোর সাথে সহজ হয়ে উঠা।
. বীর্যপাত হয়ে যাওয়ার পর সাথে সাথেই উঠে যাবেন না। ওই অবস্থাতেই কিছুক্ষন আরাম করে শুয়ে থেকে বীর্যপাতের পরবর্তী দেহের রিলাক্স অবস্থাটি উপভোগ করুন। আপনারবুকে, পেটে, নাভীতে বৃত্তাকারে হাত বুলিয়ে দিন। চোখ বন্ধ করে গভীর ভাবে শ্বাস নিন।চাইলে এ অবস্থাতেই হাল্কা ঘুমিয়েও নিতে পারেন। এতে আপনার নিজের প্রতি লজ্জার অনুভুতি অনেকটাই চলে যাবে।
এক্স-২. স্টপ এ্যান্ড গো মাস্টারবেশনঃ
প্রথম এক্সারসাইজটা কিছুদিন করার পরে এটা শুরু করতে হবে।
. প্রথমে আগের এক্সারসাইজের মতই কোন একটা নিভৃত স্থান বেছে নিতে হবে, যেখানে কেউ দেখে ফেলার বা বিরক্ত করার ভয় থাকবে না। হাতের কাছে লুব্রিকেন্ট ও একটা কৌটো জাতীয় কিছু রাখতে হবে।
. এবার যথারীতি ভেজা দেহ থাকলে তা মুছে শুকিয়ে নিতে হবে। তারপর বিছানার কিনারে বা আরামদায়ক কোন চেয়ারে বসে আরাম করে বসে নিতে হবে
. এবার শুধু প্যান্টটা খুলে নিন। গায়ে যেন শার্ট বা গেঞ্জী জাতীয় কিছু থাকে। কিছুক্ষন এক্স-১ এর মত করে দেহে হাত বুলিয়ে সহজ হয়ে নিন। এবার লিঙ্গে হাত দিয়ে আস্তে আস্তে মাস্টারবেশনের মত করে উঠানামা করানো শুরু করতে হবে। শুকনো হাতের ঘর্ষনটা এক্ষেত্রে টনিকের মত কাজ করবে। এসময় নিয়মিত শ্বাস নেবার চেষ্টা করবেন।আপনার বীর্যস্খলনের সময় এগিয়ে আসা মাত্র লিঙ্গ থেকে হাত সরিয়ে অন্ডথলিতে নিয়ে সেটা নিয়ে নাড়াচাড়া করতে থাকবেন। এতে আপনার বেগ আস্তে আস্তে কমে আসবে। এবার বীর্যপাতের ইচ্ছাটুকু সম্পূর্ন চলে গেলে। আবার লিঙ্গে হাত উঠানামা করাতে থাকুন। এবার আবার বীর্যপাতের ইচ্ছে এলে হাত উঠিয়ে ৫ সেকেন্ড পর লিঙ্গের মাথাতে তালুটা লাগিয়ে সেখানে ম্যাসাজ করতে থাকুন। আপনার একটা অসহ্যরকমের অনুভুতি হবে। তবে সেই সাথে বীর্যপাতের ইচ্ছাও কমে আসবে। এবার আবার হাত নামিয়ে লিঙ্গে মৈথুন করতে করতে এভাবে একবার অন্ডে ও একবার মুন্ডিতে হাত নিয়ে চালিয়ে যান। লিঙ্গে মৈথুন করা ও বীর্যপাতের প্রবনতা আসার সময় যখন বেশি কমে আসবে তখন একহাতের আঙ্গুল দিয়ে লিঙ্গের মুন্ডির ঠিক নিচে রিংয়ের মত করে ধরে মুন্ডিতে অন্য হাতের তালুকিছুক্ষন বুলান, এতে আপনার উত্তেজনায় কমে আসবে এবং লিঙ্গ একটু নরমও হয়ে যেতে পারে। এভাবে নরম হয়ে যাওয়ার পর এবার লুব্রিকেন্ট হাতে নিয়ে উপরের কাজগুলোর পুনরাবৃত্তি করুন। এভাবে ১ ঘন্টার মত চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন। এরকমটি করার সময় আপনার বারবারই ইচ্ছা হবে হাত বন্ধ না করে বীর্যপাত করে ফেলার।তাই একটু কষ্ট করে এটা সহ্য করে হাত সরিয়ে নিতে হবে।
এক্স-৩. Sensual মাস্টারবেশনঃ এই এক্সারসাইজ মূলত যাদের কোন সঙ্গিনী নেই তাদের জন্য। অবশ্য যাদের আছে তারাও সঙ্গিনীর সাথে এক্সারসাইজ করার আগে এটা করে নিতে পারেন। তবে এই এক্সারসাইজ অনেকের কাছেই বেশ অসস্তিকর লাগতে পারে। কিন্ত কোনকিছু নিরাময়ের জন্য কতকিছুই তো করতে হয় তাইনা?
. এ এক্সারসাইজের জন্য ১ম এক্সারসাইজের মতই প্রস্তুতি নিতে হবে। তবে এবার প্রথম থেকেই লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করতে হবে। সাথে একটা কন্ডম রাখা যেতে পারে। কারন বিছানায় শুয়ে শুয়ে করা হবে বিধায় তা যেন বীর্যে ভরে না যায় সেজন্য। তবে কন্ডম পড়লে স্পর্শকাতরতা নিয়ে পরে সমস্যা হতে পারে বিধায় বিছানায় কোন পরিস্কার পুরোনো চাদর বিছিয়ে নেওয়াই ভালো।
. প্রথমে নগ্ন হয়ে বিছানায় রিলাক্সড হয়ে শুতে হবে। তারপর হাতে লুব্রিকেন্ট লাগিয়ে সারাদেহে এক্স-১ এর মত করে ম্যাসাজ করে করে আপনার দেহকে পর্যাপ্ত উত্তেজিত করে নিন। এসময় প্রথমে লিঙ্গে হস্তমৈথুনের মত করে হাত বুলানো যাবে না। একটু উত্তেজিত হয়ে উঠলে এরকমটা চলা অবস্থাতেই এক হাত লিঙ্গে বুলাতে বুলাতে অন্য হাত মুখের কাছে নিয়ে আসুন। নিজের কবজি থেকে শুরু করে বাহুর উপরে যতটুকু পর্যন্ত মুখ যায় জিহবা বুলাতে থাকুন। এরপর বিশেষ করে বাহুর কাছের বিভিন্ন অংশ (যেখানে সাধারনত টিকা দেয়া হয়) একটু একটু করে লাভ বাইটস দেয়ার মত করে মুখ দিয়ে চুষতে থাকুন, তবে ধীরে ধীরে নাহলে লাল স্পট পড়ে যেতে পারে। এবার লিংঙ্গে হস্তমৈথুনের মত করে হাত বুলাতে থাকুন। কিন্ত আপনার সম্পুর্ন মনোযোগ থাকবে আপনার বাহুর উপর। এ অবস্থায় কিছুক্ষন পরপর আপনার হাত পালটে নিন। আর এসময়, বীর্যপাতের প্রবনতা এলে তিন থেকে চার বার মুখের কাজ না থামিয়ে লিঙ্গ থেকে অন্য হাতটি সরিয়ে আনুন। শেষেরবার বীর্যপাতের মাধ্যমে এক্সারসাইজের সমাপ্তি টানুন।
৪. সঙ্গিনীর সাথে ম্যারাথন স্টপ এ্যান্ড গোঃ 
এটা হচ্ছে উপরের এক্সারসাইজ গুলো করার পরে যাদের বিশ্বস্ত সঙ্গিনী আছে তাদের জন্য। আর যারা এখনো বিয়ে করেননি বা গার্লফ্রেন্ডের সাথে অতটা গভীর সম্পর্কে জাননি তাদের একটু অপেক্ষা করতে হবে। কারন সঙ্গিনীর সাহায্য ছাড়া পরিপুর্নভাবে প্রিম্যাচিউর এজাকুলেশন নিরাময় করা সম্ভব নয়।এজন্য ওনার কাছে আগেই এ বিষয়ে সব কিছু ব্যাখ্যা করে ওনার সাহায্য প্রার্থনা করতে হবে।
এই এক্সারসাইজ করার আগে অন্ততপক্ষে ১ সপ্তাহ হস্তমৈথুন বা যৌনমিলন থেকে বিরতথাকতে হবে। আর আপনার সঙ্গিনী যদি কিছুদিন ধরে নিয়মিত জন্মবিরতিকরন পিল খানতবে সবচেয়ে ভালো হয়। নাহলে বাজারে এখন খুব ভাল ইমার্জেন্সী কন্ট্রাসেপটিক পিল পাওয়া যায়। ওগুলোর সেবনবিধি ভালোভাবে জেনে নিয়ে সেগুলো তৈরী রাখতে হবে।কারন, এই এক্সারসাইজটি করার মূল উদ্দেশ্য সঙ্গিনীর সাথে সহজাত অনুভুতির একটা সম্পর্ক গড়ে তোলা। আর কন্ডম দিয়ে সেক্স করলে তা ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।তাই এজন্য জন্মবিরতিকরন পিল খাওয়ার ব্যাপারেও বেশ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।বিশেষ করে এই কারনেই গার্লফ্রেন্ডের সাথে এই এক্সারসাইজ করতে আপনাদের আমি নিরুৎসাহিত করব। এটা নিজ স্ত্রীর সাথে অনুশীলন করাই সবচেয়ে নিরাপদ।
. সঙ্গিনীর সাথে অভ্যাস করার জন্য প্রথমে ঘরে অত্যন্ত রোমান্টিক একটা পরিবেশ সৃষ্টিকরতে হবে। সন্ধ্যা বেলাটা একসাথে কোথাও ঘুরতে গিয়ে, সিনেমা দেখে কাটান, একসাথে ডিনার করুন। একজন আরেকজনের সংস্পর্শে থাকুন। কাপড়ের উপর দিয়ে হাল্কা পাতলা আদর করে, মিস্টি মিস্টি কথা বলে সহজ হয়ে নিন। রাতে হাল্কা খাবার খেয়ে কিছুক্ষন একসাথে বসে টিভি দেখা বা পুর্নিমার দিন হলে একজন আরেকজনকে ধরে বসে থেকে ভালোবাসার কথা বলুন। এভাবে নিজেদের সাথে সহজ হয়ে নিতে হবে। একজন-আরেকজনের সংস্পর্শে এভাবে থেকে উত্তেজিত না হয়ে বরং একটা রিলাক্স মুডে চলে আসুন।
. বেডরুমে যেন আগের মতই স্বল্প আলোর একটা সুন্দর পরিবেশ থাকে। লুব্রিকেন্ট পাশেই রাখবেন। বেডরুমে গিয়ে ধীরে ধীরে নিজেই নিজের কাপড় খুলে নিন, এবং আপনার সঙ্গিনীকেও ওর কাপড় খুলে নিতে বলুন। দুজনে বিছানায় আরাম করে মুখোমুখি শুয়ে ঠোটে কিস দিয়ে শুরু করুন। এসময় হাল্কা ভাবে দুজনে দুজনের পিঠে হাত বুলিয়ে দিন।অন্য কোথাও যেন হাত না যায়। কিছুক্ষন কিস করে আপনার সঙ্গিনীকে বলুন হাতে লুব্রিকেন্ট মাখিয়ে আপনার লিঙ্গে আদর করে দিতে ও অন্য হাতে আপনার বুক, নাভী, উরু এসব স্থানে হাত বুলিয়ে দিতে। আর আপনিও ওনার গালে, গলায়, বাহুতে জিহবা লাগিয়ে চুষে দিতে থাকুন, এক্স-৩ তে যা আপনি নিজেই নিজেকে করছিলেন। তবে ওনার স্তন ও অন্যান্য যৌনকাতর অংশের দিকে বেশি মনোযোগ দেবেন না কারন তাতে উনি অতিরিক্ত উত্তেজিত হয়ে যেতে পারেন। উনি একটু উত্তেজিত হয়ে গেলেই আপনার হাত থামিয়ে ওনার ঠোটে আপনার ঠোট just লাগিয়ে রাখুন। চুমু খাওয়ার দরকার নেই। এভাবে কিছুক্ষন পর আপনার বীর্যপাতের প্রবনতা এলে ওনাকে থামতে বলুন।এবার কিছুক্ষন ওনার দেহে হাত বুলিয়ে ওনাকে উত্তেজিত করে তুলুন। আপনার বীর্যপাতের প্রবনতা একটু কমে এলে আবার ওনাকে বলুন আপনার দেহে ও লিঙ্গে হাত বুলিয়ে দিতে। এভাবে কয়েকবার করার পর বীর্যপাত করাতে পারেন।
. বীর্যপাতের পরও এক্স-১ এর মত করে আপনার সঙ্গিনীকে আপনাকে আদর করা বন্ধ করতে মানা করুন।আপনিও ওনাকে হাল্কা পাতলা আদর করে উৎসাহ দিন। এরকম করতে করতেই আরো একবার আপনার লিঙ্গ শক্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত ওকে চালিয়ে যেতে বলুন। এক্ষেত্রে দেরী হলে, আপনার সঙ্গিনী যদি দ্বিধাবোধ না করেন তবে দরকার হলে ও্নাকে কিছুক্ষন আপনার অনুত্তেজিত লিঙ্গকে চুষে দিতেও বলতে পারেন। তবে শক্ত হওয়ার পর সেখানে শুধুই ওনার হাত থাকতে হবে। এবার আবার সম্পুর্ন এক্সারসাইজের পুনরাবৃত্তি করে বির্যপাতের মাধ্যমে শেষ করুন। এত দীর্ঘ সময়ের এক্সারসাইজে আপনার সঙ্গিনী বেশ অধৈর্য ও যৌনত্তেজনায় কাতর হয়ে উঠবেন।দ্বিতীয়বার বীর্যপাতের পর এবার আপনি আপনার সঙ্গিনীকে যতভাবে সম্ভব উত্তেজিত করে তুলুন। ওনার যৌনাংগুলোতে আদর করে ওনাকে অর্গাজম করিয়ে দিন (আমার লেখা মেয়েদের যৌনস্পর্শকাতর অঙ্গ সম্পর্কীত প্রবন্ধটি পড়ে এ সম্পর্কে আশা করি আপনার ভালোই ধারনা হয়েছে?)। ওনাকে এভাবে আদর করতে করতে আশা করা যায় আপনিও তৃতীয়বারের মত উত্তেজিত হয়ে উঠবেন। এবার কিছুক্ষন আপনার সঙ্গিনীকে আপনার লিঙ্গে আদর করতে দিয়েই তাকে আর নিরাশ না করে মিশনারী পজিশনে গিয়ে তার যোনিতে লিঙ্গ দ্বারা মৈথুন করা শুরু করুন। তবে বেশ ধীরে ধীরে এবং উত্তেজনাকে যথাসম্ভব দমিয়ে রাখার চেষ্টা করে। এক্স-১ ও ২ ঠিকমত অনুশীলন করে থাকলে আসা করি এতে আপনার খুব বেশি সমস্যা হবে না। এবার যখনি আপনি টের পাবেন আপনার বীর্যপাতের সময় এগিয়ে আসছে, তখনি যোনির গভীরে আপনার লিঙ্গকে রেখে দিয়ে সবরকম নাড়াচাড়া থামিয়ে দিন, আপনার সঙ্গিনীকেও থামতে বলুন (It’s break time sweetheart!) আস্তে আস্তে বীর্পাতের ইচ্ছে মিলিয়ে যেতে শুরু করলে উল্টিয়ে গিয়ে আপনার সঙ্গিনীকে আপনার উপরে নিয়ে আসুন, তারপর আবার মৈথুন করতে থাকুন। আবার বীর্যপাতের ইচ্ছে এগিয়ে আসলে, আগের মত নড়াচড়া বন্ধ করে দিন। এবার আবার ওনাকে উলটেআপনার নিচে এনে এভাবে যতক্ষন সম্ভব চালিয়ে যেতে হবে।
. এবার আশা করা যায় আপনার বীর্যপাত কিছুটা হলেও বিলম্বিত হবে। তবুও আপনার বীর্যপাত সঙ্গিনীর অর্গাজমের আগেই হয়ে যাবার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে (আগেই বলছি এ নিয়ে কোন দুশ্চিন্তা করবেন না। Just relax)। তাই আপনার বীর্যপাত হয়ে গেলে ওনার যোনিতে ওরাল সেক্সের (ঠোট ও জিহবা ব্যবহার করে) মাধ্যমে আদর করে অর্গাজমে নিয়ে যান।
. এভাবে এক সপ্তাহ পর পর এটি মাসখানেক অনুশীলন করলে আশা করা যায় আপনি অবশ্যই সুফল পাবেন।এই এক্সারসাইজগুলো মূলত প্রিম্যাচিউর এজাকুলেশন নিরাময়ের প্রাথমিক পর্যায়ের। বেশিরভাগেরই এই এক্সারসাইজেই আস্তে আস্তে বীর্যপাতের সময় বাড়তে থাকে। তবে প্রিম্যাচিউর এজাকুলেশনের সবচেয়ে কার্জকরী সমাধান করা যায় পিসি মাসল (PC Muscle) এর এক্সারসাইজের মাধ্যমে।মানুষ তার প্রস্রাব আটকাতে তার পেলভিক অঞ্চলের যে পেশিটি ব্যাবহার করে তার নামই পিসি মাসল। বেশিরভাগ মানুষেরই জন্মগতভাবে এই মাসল তুলনামূলক দূর্বল থাকে। এই মাসলকে শক্তিশালী করে তুলে এর মাধ্যমে ছেলেদের অর্গাজমের সময়ও বীর্যপাতকে থামিয়ে দেয়া যায় (আগেই বলেছি অর্গাজম আর বীর্যপাত একসাথে হতেই হবে এমন কোন কথা নেই, এরা একেঅপরের সাথে সম্পর্কীত হলেও আসলে দুটি আলাদা ঘটনা)। যার ফলে একবার অর্গাজম হয়ে যাওয়ার পরও বীর্যপাত না হওয়াতে ছেলেটির লিঙ্গের উত্থান অটুট থাকে বলে সে মেয়েটির অর্গাজম না হওয়া পর্যন্ত মৈথুন করে গিয়ে এর মাঝে আরো একটি-দুটি অর্গাজম করে শেষেরবার বীর্যস্খলন করাতে পারে। শুনতে গল্পের মত মনে হলেও বাস্তবে আসলেও এটা সম্ভব। বিশ্বাস না হলে আপনারা ইন্টারনেট ঘেটে দেখতে পারেন। বিদেশে অনেক ছেলে এটা চেষ্টা করে সফল হয়েছে। যাদেরপ্রিম্যাচিউর এজাকুলেশন সমস্যা না থাকলেও ১৫-২০ মিনিট মৈথুন করে সঙ্গিনীকে সন্তুষ্ট করতে পারেন না তারাও এটা চেষ্টা করতে পারেন। এর জন্য বয়সও তেমন বড় কোন ফ্যাক্টর নয়।মোটামুটিভাবে ১৭-৫৫ বছর বয়েসের যে কেউ এটা করে সুফল পেতে পারেন। একে ছেলেদের মাল্টিপল অর্গাজম বলা হয়।

How to Restore Lost Sexual Power Naturally

How to Improve Sexual Virility For Male
Many men suffer from a low sex drive, sexual performance problems, and an overall lack of male virility. These problems can negatively impact a man's self-esteem, sense of self-worth, and the quality of his romantic relationships. However, problems with male virility and sexual functioning can be, in most cases, remedied. What follows is a list of lifestyle, health, and dietary factors that promote strong male virility and improved sexual function and performance.
Step 1 - GET ADEQUATE SLEEP:
Your body needs adequate amounts of sleep in order to maximize sexual performance and sexual virility. A lack of sleep is a major cause of low sex drive and/or sexual problems. Strive to get at least 7-9 hours of sleep each night to increase and maintain sexual virility. Take afternoon rests or naps when possible.
Step 2 - DE-STRESS REGULARLY:
Chronic stress is toxic to the body and can negatively impact sexual virility and sexual function. Strive to keep stress levels as low as possible in order to maximize not only your health and well-being, but to increase your sexual virility and sex drive. Meditate on a regular basis; do yoga moves in addition to deep breathing exercises to help unwind and de-stress.
Step 3 - EXERCISE REGULARLY:
In addition to improving mental and physical health, regular exercise promotes healthy sexual function and helps to improve sexual virility. Aim to exercise at least 4-5 times per week, incorporating moderate cardiovascular exercise in addition to strength training. Regular exercise promotes healthy blood circulation and increases testosterone and growth hormone levels, all of which promote increased sexual virility and sexual function.
Step 4 - ELIMINATE JUNK FOOD:
Eating a healthy diet promotes physical and emotional health as well as healthy sexual function and virility. A poor diet, one lacking in adequate nutrients and antioxidants, can result in a low sex drive and sexual performance problems, including impotence. Eat a diet heavy in fruits and vegetables, whole grains, lean cuts of meat and fish, and low-fat dairy to increase sexual virility and improve sexual function.
Step 5 - ADD GARLIC TO YOUR DIET:
Garlic is rich in allicin, which can improve blood flow to the sexual organs, which in turn promotes healthy sexual function and strong, hard erections. Cut up some garlic and sprinkle it on your favorite foods. Or take a garlic supplement. Garlic is a sexual super food that can increase your sexual virility.
Step 6 - ADD AVOCADO TO YOUR DIET:
Avocados are rich in folic acid and high in vitamin B6, both of which help to regulate sexual hormone function, which in turn helps to optimize sexual health and sexual virility. Add some avocado slices to your salad or on your sandwich.
Step 7 - EAT A BANANA DAILY:
Bananas are another sexual super food that can help improve sexual function and increase sexual virility. Bananas are high in bromelain and b vitamins, both of which are potent sexual hormone regulators that can help improve sexual function, sexual desire, and sexual virility. Add a banana to your daily diet.

The Impotence problem and its solutions (ছেলে এবং মেয়েদের যৌন অক্ষমতার সমস্যা এবং তার সহজ মেডিকেল সমাধান)

The Impotence problem of male and female and its medical solutions
বাংলাদেশ একটি কনসারভেটিভ দেশ, তবে বর্তমানে এদেশের সেক্স কালচার অনেক ফাস্ট, অনেক কম বয়স থেকেই ছেলে মেয়েরা সব কিছু জানে, বুঝে এবং করে ( বিশেষ করে শহরে )। কিন্তু সেক্সের এট্রাকটিভ দিক গুলোতেই সবার সাভাবিক ভাবেই আকর্ষন বেশি এবং এসব সমন্ধে জানার আগ্রহ থাকে, বেশি। তবে সেকসু্যাল সমস্যার বেপারে রয়ে গেছে ভয়ানক অগ্যতা, এবং যা জানা থাকে তার বেশিরভাগি ভুল তথ্য। আমি এই পোস্টে এইডস এর বেপারে কোনো আলোচনা করবো না কারন বিদেশি ফান্ডের সুবাদে এই সমন্ধে যথেষ্ঠ প্রচারনা হয়। কিন্তু এইডস হচ্ছে একটি রেয়ার প্রবলেম, এর থেকে কমন কমন সমস্যা সমন্ধে বেশিরভাগ মানুষের কোন আইডিয়া নাই, যেসব সমস্যা ঘরের কাছের সমস্যা। আর কমন সমমস্যার নিয়ে অনেক আরটিকেল পেপার মেগাজিনে পরলেও এর সঠিক মেডিকাল সমাধান খুব কমি পরসি। তাই আমি চেষ্টা করবো কমন লেংগুয়েজে শুধু মাত্র মোস্ট কমন কারোন গুলো উল্যেখ করার এবং সহজ সমাধান গুলো তুলে ধরার চেস্টা করলাম। ছেলেদের কমন সেকসুয়াল সমস্যা এবং তার সমাধান।
মেইল ইমপোটেন্স: 
ছেলেরা যেই বেপারে সবচাইতে বেশি চিন্তিত থাকে সেটা হচ্ছে ইরেকশন প্রবলেম। যদিও এই সমস্যা মধ্যবয়সিদের মাঝে বেশি দেখা দেয়, কিন্তু অনেকগুলো কারোনের জন্য দেশের যুবক শ্রেনিদের মাঝেও এখন এই সমস্যা টা একটি বরো সমস্যা।
ধুমপান: ইউথ ইমপোটেন্স বা যুবকদের যৈন অক্ষমতার প্রধান কারন গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে ধুমপান, বাংলাদেশের মোটামুটি সবাই ধুমপান করে যা নাকি ওয়ার্ল্ডের ওয়ান অফ দা হাইয়েস্ট। দেশে অনেক আজিরা কথা প্রচলিত আছে যেমন গোল্ড লিফ খেলে সেক্স পাওয়ার কমে যায়, আর বেনসন খেলে তেমন একটা খতি হয় না। ইটস আ বুলশিট। নিকোটিন সব সিগারেটেই আছে কম বেশি আর সিগারেটের অন্যান্য খতিকারক কেমিকাল গুলো সব সিগারেটেই সমপর্যায়ে থাকে। যেসবের কারনে পেনিসের রক্তনালি সংকচিত হতে থাকে।
স্ট্রেস: এটি পশ্চমা দেশ গুলোতে ইমপোটেন্সের প্রধান সমস্যা তবে দেশেও এটি একটি উল্যেখযোগ্য কারন। বিভিন্য কারনে যদি মাথায় বিভিন্য ধরনের টেনশন থাকে তাহলে ব্রেইন সেক্সের দিকে যথেষ্ঠ এটেনশন দিতে পারেন না। আপনার যদি সেক্স করার সময় ( এনাফ ) ইরেকশন না হয়ে থাকে, কিন্তু মর্নিং ইরেকশন ঠিক থাকে তাহলে মনে করবেন আপনার ফিসিকাল পাওয়ার ঠিকি আছে কিন্তু স্ট্রেস বা অন্য কোন মানসিক সমস্যার কারনে মেন্টাল কনসেনট্রেশন টা নেই। ড্রাগস: ড্বাগসের মধ্যে বিশেষ করে হেরোইন এর জন্য ইমপোটেন্স হতে পারে। কোকেইন সেবনে প্রথম দিকে সাময়িক ইরেকশন হলেও পরে সেটা আর হয় না এবং উল্টো খতি করে।
ওভার এক্সপেকটেশন: এটি আসলে কোন সমস্যা না। এটি ভুল বুঝা বা জানার জন্য হয়। সেক্স কালচার বেশি অপেন হওয়াতে পর্ন দেখে বা মৈখিক মিথ্যরচনার কারনে দেশ বিদেশ সব খানেই সেক্স পাওয়ার সমন্ধে ৯০ ভাগ মানুশের একটি ভুল ইমেজ তৈরি হয়েছে। এই বেপারে দেখা যায় যে মানুশ মনে করে তার হয়তো সেক্স পাওয়ার কম, কিন্তু ডাক্তারের কাছে গেলে কোনকিছু ধরা পরে না ( যদিও দেশের ডাক্তাররা অযথা অনেক টেস্ট করাবে)। ডাক্তার জিগ্যেশ করার পর দেখা যায় তার সেক্সয়াল একটিভিটি নর্মালি আছে, কিন্তু পেশেন্ট সেটা নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। মানুস মনে করে যে ডেইলি এবং লং এনাফ সেক্স করতে না পারাটাই অক্ষমতার লক্ষন। আবার অনেকে তার পেনিসের লেনথ নিয়ে খুশি নয়। এসব হচ্ছে অযথা টেনশন, পর্ন মুভিতে যা দেখানো হয় সেটা নর্মাল সেকসুয়াল একটিভিটি নয়। আপনার বউ ( সেক্সুয়াল পার্টনার) কে জিগ্গেশ করুন যে সে সেটিসফাইড নাকি, তাহলেই কিস্সা খতম। এক্সেসিভ পর্ন দেখার বদৈলতে আবার নিজের বউ বা সেকসুয়াল পার্টনারের প্রতি এট্রাকশন কমে যায় অনেকের।
জেনে রাখা ভালো, এভারেজ সেক্সয়াল ফ্রিকয়েন্স হলো সপ্তাহে ৩ বার।
ডিইরেশন ১৫ মিন। পেনিস লেনথ রেস অনুযায়ি ভেরি করে। ইউরোপ এমেরিকা: ১৪,৫ সে. মি. চায়না/ জাপান: ১২ সে.মি. সাবকন্টিনেন্ট ( ইন্ডিয়া/ বাংলাদেশ): ১৩ সে.মি. থেরাপি: 
সবচে এফেকটিভ থেরাপি হচ্ছে চেন্জ অফ লাইফ স্টাইল
-ধুমপান বন্ধ করুন। বেপারটি খুবি কঠিন, এই বেপারেও আপনি সঠিক মেডিকাল গাইড পেতে পারেন আপনার ডাক্তারের কাছ থেকে।
-যথেষ্ঠ বেয়াম করুন। ফিসিকাল মুগমেন্ট ভায়াগরা বা অন্যান্য অষুধ থেকে অনেক বেশি এফেকটিভ, বিশেষ করে ইয়াং দের জন্য। -সেক্স বেপারটাকে স্পোর্টসের মতন দেখবেন না যে এটা তে আপনাকে ফার্সট প্রাইজ আনতেই হবে। বাট হালকা / রিলেক্স ভাবে নেন দেখবেন ফার্সট প্রাইজ থেকা বেশি এনজয় পাচ্ছেন।
-ভায়াগ্রা থেরাপি ডাক্তারের পরামর্শ ছারা শুরু করবেন না। এতে সাময়িক উপকারিতা পেলেও লং টার্মের জন্য এফেকটিভ থেরাপি নয়। -আল্টারনেটিভ ( ফুটপাথের সপ্নে পাওয়া ) ওৈষধ থেকে ১০০ মাইল দুরে থাকুন )
মেয়েদের কমন যৈন অক্ষমতার সমস্যা:
মেয়েদের যৈন অক্ষমতার বেপারে রয়েছে আরো বেশি নলেজের অভাব। এটা যে হয় সেটাই ৯০ ভাগ মানুশ জানে কিনা সন্দেহ আছে, এমনকি স্বয়ং মেয়েরাও জানে না অনেক সময়। দেশে আমি এই পর্যন্ত কোথাও এই বেপারে কোনো আরটিকেল দেখি নাই।
ভাজাইনাল ড্রাইনেস এবং পেইনফুল ইন্টারকোর্স:
মেয়েদের বেলায় সেক্সুয়াল এরাউসালের ( যৈন উত্যেজনার ) সময় লুব্রিকেশন (যোনিরস) হয় যার ফলে ভাজায়না ভিজে যায় এবং সেক্স করতে ( পেনিস ঢুকতে ) সুবিধা হয়। লুব্রিকেশনের বেশির ভাগ ফ্লুইড (রস) ভাজাইনার দেয়াল থেকে নির্গত হয় তবে ছোট একটি গ্লেন্ড ( থলি )থেকেও কিছু বর হয়। অনেক মেয়েদের সমস্যা দেখা দেয় যে লুব্রিকেশন হয়না বা সময়মত হয়না, যার ফলে সেক্স এনজয়ের বদলে পেইনফুল হয় ( পেইনফুল ইন্টারকোর্স)।বেশিরভাগ মেয়েরা সেটা তার হাসবেন্ড কে জানায় না নিজের অক্ষমতা মনে করে। কিনতু এখানে খোলামেলা কথা না বললে সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। ভাজাইনাল ড্রাইনেসের সবচে বরো কারনটা আসলে ছেলেদেরই দোষ। ইন্টারকোর্স ( ভাজিনাতে পেনিস প্রবেশে) এর পুর্বে যথেষ্ঠ স্টিমুলেশন ( যৈন উত্যেজনা ) না থাকলে লুব্রিকেশন সময় মতন হয় না। ইন্টারকোর্সের আগে যথেষ্ঠ সময় আর এটেনশন নিয়ে সেক্সয়াল স্টিমুলশন ( কিসিং, সাকিং ) করলেই বেশিরভাগ বেলায় এর সমাধান সম্ভব। ছেলেদের যেমন পেনিসে রক্তনালিতে ফেট ( চর্বি ) জমার কারনে ইমপোটেন্সি হয় তেমনি মেয়েদের বেলাতেও তেমনি ভাজাইনাল ব্লাড ভেসেলের ( রক্তনালিতে ) চর্বি জমলে এই সমস্যা হতে পারে। তাই ব্লাড ভেসেলের চর্বি কমানোর চেস্টা করতে হবে। ফেট কম খাওয়া, বেয়াম করা, সিগারেট না খাওয়া হল এর উপায়।
আর্টফিসিয়াল লুব্রিকেশন: এরপরেয় যদি এনাফ লুব্রিকশন না হয় এবং সেক্স পেইনফুল হয় তাহলে আর্টিসিয়াল লুব্রিকেশন ( নকল যোনিরস) ইউজ করা যায়। দেশের মেয়েরা সাধারনত তেল বা ভেসলিন ইউজ করে থাকে কিন্তু এতে সমস্যা হচছে যে বেশি ইউজ করলে ভাজাইনার নরমাল বেকটেরিয়াল ফ্লোরা ( শরিরের জন্য উপকারি বেকটেরিয়া ) নষ্ট হয় এবং তাতে ঘন ঘন ভাজাইনাল ইনফেকশন হতে পারে। এর জন্য স্শেপয়াল আর্টিফিসিয়াল লুব্রিকেশন পাওয়া যায় যা নাকি ঘন পানির মতন হয়। ( বাংলাদেশে আছে কিনা জানিনা )। যদি তেল বা ভেসেলিন ইউজ করা হয় তাহলে সেটা সেক্সের পরে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।

Penis Size and Sexual activity (লিঙ্গের আকার)


Does Penis Size Effect On Sexual Life
যদি কাউকে প্রশ্ন করা হয় - "আপনি কি আপনার লিঙ্গ লম্বা করতে চান?" প্রায় সবাই উত্তরে বলবে "অবশ্যই চাই!"
যাই হোক, প্রায় একশত বছরের বেশি সময় ধরে এর জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা অথবা চেষ্টা করেও লিঙ্গের আকার পরিবর্তনে তেমন একটা ভাল ফলাফল/আবিষ্কার আসেলেই হয়নি। তবে এটা সত্যযে - বিভিন্ন খাবার বড়ি, ক্রিম, ব্যায়াম, লকিং মেশিন এবং অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে এখন মানুষ তার লিঙ্গের আকার পরিবর্তনের চেষ্ট করে থাকে। কিন্তু সত্যিকার অর্থে তাদের কোনটিই হয়তো কার্যকর হয়না। বরং এ রকম চেষ্টার ফলে অনেক পুরুষ লিঙ্গত্থান সমস্যা সহ নানবিধ যৌন জটিলতায় পতিত হন।
ডক্টর মাইকেল ও'লেয়ারী (প্রফেস্যার, হাবর্ড মেডিক্যাল স্কুল। ইউরোলজিষ্ট, ব্রিগহাম এন্ড ওমেন্স হসপিটাল ইন বোষ্টন) বলেন, "বিশ্বাস করুন, আমি যদি জানতাম কি করে নিরাপদে এবং সত্যিকারেই লিঙ্গের আকার বড় করা যায় - তাহলে আমি তা প্রেসক্রাইব করে কোটিপতি হয়ে যেতাম। কিন্তু আমি এটা জানিনা - এমনকি এখনো এ রকম কোন পদ্ধতি আবিষ্কার-ই হয়নি!"।
কত ছোট কে ছোট বলেবেন?
প্রায় অর্ধেক প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ মনে করেন তাদের পুরষাঙ্গ অনেক ছোট। বিশ্বজুড়ে সাধারনত উত্তেজিত লিঙ্গের গড় আকার ৫ থেকে ৬ ইঞ্চি। তবে লিঙ্গের আকার ব্যাক্তি এবং অঞ্চলভেদে অনেক পাথ্যর্ক দেখা যায়। আমাদের দেশ তথা দক্ষিন এশিয়ার পুরুষের জন্য সর্বচ্চো ৬ ইঞ্চি একটি ভাল আকার। বিরল ক্ষেত্রে পারিবারিক (জেনেটিক) এবং হরমোন জনিত সমস্যার কারনে ৩ ইঞ্চির চেয়েও অনেক ছোট লিঙ্গ দেখা যায়। ঔষধ শাস্ত্রে এটি মাইক্রোপেনিস নামে পরিচিত। তবে অনেকের ক্ষেত্রে প্রোষ্টেইট ক্যান্সার অপারেশান সহ নানা রোগের কারনে লিঙ্গের আকার ছোট হয়ে যেতে পারে।
ভুল ধারনা সমুহঃ
- আমাদের মাঝে অনেকেরই একটি ভুল ধারনা আছে যে - অতিরিক্ত হস্তমৈথুন করলে লিঙ্গের আকার ছোট হয়ে যায়। এটা মোটেও সত্য নয়। আসলে লিঙ্গ প্রাকিৃতিক ভাবে ছোট বা বড় হয়ে যেতে পারেনা। এটি শুধু উত্তেজনার সময় পর্যাপ্ত রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে আকার পরিবর্তন করে।
- অনেক পুরুষ কিংবা নারী পর্ন ফিল্ম দেখে লিঙ্গের আকার এবং মিলেনের সময় নিয়ে নিজের মধ্যে একপ্রকার নেগেটিভ ধারনা করে রাখে। সত্যিকার অর্থে ছবিতে নায়ক তারাই হয় যারা অন্যদের তুলনায় হ্যান্ডসাম হয়। পর্নষ্টারও তার ব্যতিক্রম নয়। পর্নগ্রাফিতে ক্যামেরা এমন এঙ্গেল এ ধরা হয় যাতে ভিজ্যুয়ালী লিঙ্গকে বড় দেখা যায়। উদাহরন স্বরুপ আপনি যদি কোন একটি উচু স্থানে থেকে নিচে দাড়ানো আপনার কোন বন্ধুর ছবি তোলেন তাহলে তাকে খাটো দেখাবে। তেমনি যদি আপিনি মাটিতে বসে কিছুটা উপরে দাড়ানে অবস্থায় আপনার বন্ধুর ছবি তোলেন তাহলে একই ব্যাক্তিকে অনেক লম্বা দেখাবে। আর সে জন্যই আমরা যখন মাথা নিচু করে আমাদের নিজের লিঙ্গ দেখতে যাই তখন ভিজ্যুয়াল ইল্যুশানের কারনে আমাদের লিঙ্গের আকার প্রকৃত আকারের চেয়ে ছোট দেখা যায়।
* এখানে এ বিষয়টি বলে রাখতে চাই - পর্ন ফিল্মে আমরা দেখি একই যুগল ২০/২৫ মিনিট মিলন করছেন। সত্যিকার অর্থে তাদের এই ২০ মিনিট এর মিলন দৃশ্যের শুটিং হয়েছে ২/৩ দিন ধরে। তাদের অনেকবারের মিলনের দৃষ্টিনন্দন অংশগুলো ভিডিও এ্যাডিটে কাট-ছাট করে একটি ক্লিপ বাজারে আসে। তাই পর্ন ফিল্ম দেখে আকার এবং মিলনের সময় নিয়ে আমাদের হতাশ হবার অবকাশ নেই।
- যৌন তৃপ্তির জন্য আকার মুল বিষয় নয়। প্রধান বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে মিলনে এবং সিঙারে আপনার কারুময়তা। আপনি যত বেশি সৃষ্টিশীল পদ্ধতিতে নারীকে "অন" করবেন সে তত বেশি আপনার পার্সোনলিটির প্রতি আবেগী হবে।
* আমাদের নারী ফ্যানদের বলছি: নারীর ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপুর্ন বিষয় হল - মিলনকালে পেনিট্রেশান (যোনীতে লিঙ্গ প্রবেশ করানো) থেকে সর্ব আনন্দ নিতে হবে তা নয় (শুধু পেনিট্রেশানে কোন পুরুষই নারীকে তৃপ্ত করতে পরেনা) বরং সিঙার (ফোর প্লে) বস্ত্র হরন সহ সকল বিষরের সংমিশ্রনে যৌন মিলনেরে যে প্যাকেজ তা থেকে পরিপুর্ন তৃপ্তি অর্জন সম্ভব। এর জন্য আপনার সঙ্গীর ভাললাগা, তার শরীরের কোন অংশ অতি সংবেদনশীল তা আবিষ্কার করা, যৌন আসনের পরিবর্তন করে যে আসন সর্বচ্চো কার্যকর তা জানার পর যে কোন যুগল সহজে তাদের শাররীক কাম আগুন নিভাতে সক্ষম হবেন। তাই সম্পর্ক যত পুরোনো - পুর্নতৃপ্তির পরিমানও বেশি হয়। শাররীক মিলন একটি শিল্প - এটা রপ্ত করুন। আপনার নিজের জন্য এবং আপনার সঙ্গীর জন্য।
কিছু পদ্ধতি এবং তাদের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ
শরীরের মেদ কমানোঃ "অনেক পুরুষ যারা ভাবে তাদের পুরুষাঙ্গ স্বাভাবিকের চেয়ে ছোট - তাদের মেদ সমস্যা আছে" - জেনিফার বর্মন, এমডি, ইউরোলজিষ্ট।
পুরুষের মেদ বাড়ার সাথে সাথে শরীরের ওজন কমালে তলপেটে লুকিয়ে থাকা আপনার লিঙ্গ কিছুটা বড় দেখাবে তবে এটি আপনার লিঙ্গের প্রাকৃতিক আকারকে পরিবর্তন করবে না। ।
ক্রিম, ঔষধ এবং যন্ত্রঃ
ভ্যাকুয়াম পাম্পঃ এটি একটি সিলিন্ডারের মত যন্ত্র যা হাওয়া টেনে নেয়। এটি লিঙ্গে স্থাপন করে হাওয়া টেনে লিঙ্গের ভিতর অতিরিক্ত রক্ত জমা করে এবং তার পর একটি রিং দিয়ে লিঙ্গের গোড়ার দিকে বেধেঁ দেওয়া হয় যাতে রক্ত শরীরে ফিরত না যেতে পারে। এর ফলাফল শুধু মাত্র রিংটি খুলে পেলার আগ পর্যন্ত থাকে। এটি যদি ২০ থেকে ৩০ মিনিটের অতিরিক্ত ব্যবহার করা হয় তাহলে লিঙ্গের টিস্যু নষ্ট হয়ে যাবার প্রচুর সম্ভাবনা থাকে।
লিঙ্গের সাথে ওজন ঝুলানোঃ এই পদ্ধতি লিঙ্গের তত একটা আকার পরিবর্তন করেনা - কারন এটি কোন পেশী নয়। তবে এ পদ্ধতিতে আপনি প্রতিদিন ৮ ঘন্টা করে ৬ মাস ওজন বেধে রাখলে আধা ইঞ্চির মত আকার বাড়বে। সাথে টিস্যু ছিড়ে যাবার সম্ভাবনা সহ রক্ত প্রবাহী শিরা নানবিদ সমস্যার সম্মুক্ষিন হতে পারে।
ঔষধ, ক্রিম ইত্যাদিঃ এগুলো কিছুই কাজ করেনা। এটি শুধুমাত্র চটকদার বিজ্ঞাপনের মাঝে সীমাবদ্ধ। বাস্তবে এটি লিঙ্গের আকারে কোন পরিবর্তন আনতে পারেনা।
অস্ত্রপ্রচারঃ পশ্চিমা বিশ্বে অনেকে অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে তাদের যৌনাঙ্গের পরিবর্তন করেন। সাধারনত লিঙ্গের জন্য দুই ধরনের অস্ত্রপ্রচার হয়ে থাকে -
১. লিঙ্গের দৈর্ঘ্য বাড়ানোর জন্যঃ এরজন্য প্রচলিত পদ্ধতি হচ্ছে পিলবিক হাড়ের সাথে লিঙ্গের সন্ধিবন্ধনী কেটে দেয়া। এর ফলে লিঙ্গ এক ইঞ্চির কিছুটা কম শরীর থেকে কিছুটা বাহিরে প্রতিয়মান হয়। তবে এটি লিঙ্গকে অতটা বাহিরে আনেনা যতটা সুপ্ত অবস্থায় লিঙ্গ লুকানো থাকে। এই অপারেশানের পর সন্ধিবন্ধনী যেন পুনরায় জোড়া না লেগে যায় সেজন্য ছয় মাসের মত ওজন ঝুলানো অথবা স্ট্রেসিং যন্ত্র প্রতিদিন ব্যবহার করতে হয়।
২. লিঙ্গের প্রস্থ (পুরুত্ব) বাড়ানোর জন্যঃ যেসকল পুরুষের লিঙ্গ মাত্রাতিরিক্ত চিকন - তারা অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে ইমপ্লান্টেড চর্বি, সিলিকন বা টিস্যু গ্রাফট এর মাধ্যমে লিঙ্গের পুরুত্ব বর্ধন করে থাকে। 
উভয় প্রকার অস্ত্রপ্রচারে প্রায় বিশ মিনিট সময় লাগে। বর্তমান সময়ে অত্যাধুনিক চিকিৎসা যন্ত্র থাকার কারনে আগের তুলনায় এর ঝুঁকি অনেক কমেছে। তবে সবার ক্ষেত্রে এর সফলতা পাওয়া গেছে এমনটিও নয়।
এতক্ষন যা শুনলেন তাতে হয়তো অনেকে হতাশ হয়ে গেছেন। না হতাশ হবার কিছু নেই। চেষ্টা করতে দোষকি? আকার বাড়ুক আর নাই বাড়ুক মানসিক প্রশান্তিতো আসবে নিশ্চিত। নিচে কিছু প্রচলিত ব্যায়াম পদ্ধতি উল্ল্যেখ করলাম - পছন্দসই ব্যায়ামটি আজই শুরু করে দিতে পারেন।
জিলকিং এক্সেরসাইজ
ব্যায়াম / পদ্ধতি ০১:
এটি এমন একটি পদ্ধতি যাতে লিঙ্গের ইরিকট্যাল টিস্যুতে রক্ত ধারন ক্ষমতা ক্রমশঃ বৃদ্ধি পায়। লিঙ্গের টিস্যুতে পরিমান মত রক্ত সঞ্চালন লিঙ্গকে দৃড় এবং আকারে বড় করে। এখানে বলে রাখি, যাদের লিঙ্গে রক্ত সঞ্চালনে সমস্যা আছে তারাই লিঙ্গত্থান সমস্যার শিকার হন। মুলত লিঙ্গের আকার পরিবর্তনের পদ্ধতিগুলোর মাঝে জিলকিং পদ্ধতিটি বিশ্বজুড়ে সবছে বেশি জনপ্রিয়।
>>>> তবে নিচের যেকোন ব্যায়াম করার সময় যৌন বিষয়ক চিন্তা থেকে বিরত থাকবেন। অবশ্যই অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন কোন ভাবেই আপনার বীর্যস্থলন হয়ে না যায়। যদি মনে হচ্ছে কামরস এসে যাচ্ছে, তাহলে লিঙ্গ নাড়াচাড়া না করে কিছুক্ষন অন্যমনস্ক থাকুন।
কিভাবে করবেন?
১. টয়লেট কিংবা আপনার নিজের রুমের দরজা ভাল করে বন্ধ করে চেয়ার কিংবা চৌকিতে পা ঝুলিয়ে বসুন। অর্থাৎ এমন স্থানে বসবেন না যেখানে সবসময় মনে হবে কেউ এসে যাচ্ছে অথবা দেখে পেলছে।
২. পরনের কাপড় সরিয়ে আপনার লিঙ্গকে হালকা উত্তেজিত করুন। (এমন ভাবে উত্তেজিত করবেন না যাতে বীর্জ বেরিয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে)।
৩. এবার দুই হাতে হালকা সরিষার তেল কিংবা পার্সোনাল লুব (ঔষধের দোকানে পাওয়া যাবে) লাগিয়ে নিন।
৪. আপনার বৃদ্ধাঙ্গুল এবং তর্জনী আঙ্গুল এর আগা একে অপরের সাথে এমনভাবে যুক্ত করুন যাতে মাঝে গোলাকার (যেভাবে আমরা ok sign ইশারা করি) ছিদ্রের মত হয়। এবার এই রকম হাতে লিঙ্গের গোড়ার দিক থেকে লিঙ্গের গা ঘেষে (ছিপে ধরে) লিঙ্গের আগার দিকে হাত সঞ্চালন করুন (যেভাবে গরুর দুধ ধোওয়া হয় অথবা কোন ফাপা নল থেকে সবটুকু তরল বের করার জন্য আমরা যেভাবে গোড়া থেকে আগার দিকে হাত ছালাই)। ডান হাত যখন লিঙ্গের আগার কাছাকাছি যাবে তখন বাম হাত একই ভাবে গোড়া থেকে শুরু করে আগার দিকে নিয়ে যান। এক হাতের একবার করে সঞ্চালন করাকে আমরা এক রিপিট গননা করবো।
৫. ব্যায়াম শুরুর প্রথম পাঁচ দিন ৪০ বার রিপিট করবেন। >> ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম দিন আরো ৪০ রিপিট বাড়াবেন, অর্থাৎ ৮০ প্রতিদিন ৮০ বার করে। >>> ১১তম থেকে ১৫তম দিন ১২০ বার করে >>>> ১৬তম থেকে ২০তম দিন ১৬০ বার করে। >>>> ২১তম দিন থেকে পরবর্তী দিনগুলো সর্বনিম্ন প্রতিদিন ২০০ বার এ ব্যায়াম করতে হবে। আনুমানিক ২ মাস এ ব্যায়াম সপ্তাহে ৬ দিন (একদিন সাপ্তাহিক বিরতী দিতে হবে) করে করলে ভাল ফল পাওয়া যাবে।
ব্যায়াম / পদ্ধতি ০২:
কিভাবে করবেন?
এ পদ্ধতিটি অনেকটা আগের পদ্ধতির মতই। তবে পার্থক্য হল এ পদ্ধতিটিতে গোড়া থেকে আগার দিকে গিয়ে লিঙ্গের মাথায় গিয়ে কিছুক্ষন (৬/৭ সেকেন্ড) চেপে ধরে রাখতে হবে -
১. টয়লেট কিংবা আপনার নিজের রুমের দরজা ভাল করে বন্ধ করে চেয়ার কিংবা চৌকিতে পা ঝুলিয়ে বসুন। অর্থাৎ এমন স্থানে বসবেন না যেখানে সবসময় মনে হবে কেউ এসে যাচ্ছে অথবা দেখে পেলছে।
২. পরনের কাপড় সরিয়ে আপনার লিঙ্গকে হালকা উত্তেজিত করুন। (এমন ভাবে উত্তেজিত করবেন না যাতে বীর্জ বেরিয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে)।
৩. এবার দুই হাতে হালকা সরিষার তেল কিংবা পার্সোনাল লুব (ঔষধের দোকানে পাওয়া যাবে) লাগিয়ে নিন।
৪. আপনার বৃদ্ধাঙ্গুল এবং তর্জনী আঙ্গুল এর আগা একে অপরের সাথে এমনভাবে যুক্ত করুন যাতে মাঝে গোলাকার (যেভাবে আমরা ok sign ইশারা করি) ছিদ্রের মত হয়। এবার এই রকম হাতে লিঙ্গের গোড়ার দিক থেকে লিঙ্গের গা ঘেষে (ছিপে ধরে) লিঙ্গের আগার দিকে হাত সঞ্চালন করুন (যেভাবে গরুর দুধ ধোওয়া হয় অথবা কোন ফাপা নল থেকে সবটুকু তরল বের করার জন্য আমরা যেভাবে গোড়া থেকে আগার দিকে হাত ছালাই)।
৫. লিঙ্গের আগার কাছাকছি হাত পৌছালে লিঙ্গকে কিছুক্ষন চেপে ধরে রাখুন। তারপর ডান হাত ছেড়ে দিয়ে বাম হাত একই ভাবে গোড়া থেকে শুরু করে আগার দিকে নিয়ে যান। এবং এই হাতটিও কিছুক্ষনের জন্য অগ্রভাগে ধরে রাখুন। এক হাতের একবার করে সঞ্চালন করাকে আমরা এক রিপিট গননা করবো।
৫. ব্যায়ামটি প্রতিদিন ৪০ বার রিপিট করবেন।
ঝাকুনী পদ্ধতিঃ
এ পদ্ধতিও জিলকিং পদ্ধতির মত লিঙ্গের টিস্যুতে রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি করে।
কিভাবে করবেন?
১. লিঙ্গকে কিছুটা উত্তেজিত করুন। (৩০ থেকে ৪০ % উত্তেজনা এ ব্যায়ামের জন্য ভাল)।
২. লিঙ্গের গোড়ার দিকে বৃদ্ধাঙ্গুলী ও তর্জনী দিয়ে আংটা (রিং) বানিয়ে চেপে ধরুন।
৩. এবার লিঙ্গকে গোড়ালী থেকে ঝাকুনি দিন (যেভাবে স্কুলের শিক্ষকরা বেত দিয়ে পিটান ঠিক সেই রকম ভাবে হাওয়ায় লিঙ্গকে ঝাকুনি দিন)।
৪. ব্যায়ামটি প্রতিদিন ৪০ বার রিপিট করবেন।
পরিশিষ্টঃ
সমীক্ষা মতে প্রায় সব মহিলারা তাদের পুরুষ সঙ্গির প্রেম-অঙ্গ নিয়ে পরিতৃপ্ত। তাই অযথা চিন্তা আর হাতুড়ে ডাক্তারের শরনাপন্ন হয়ে পয়সা নষ্ট ও দুশ্চিন্তা বাড়ানো থেকে বিরত থাকুন। পরীক্ষায় প্রমানীত হয়েছে নারীদের যৌন তৃপ্তির জন্য মাত্র ৭.৪ সেঃমিঃ অর্থৎ ৩ ইঞ্চি লম্বা লিঙ্গ যথেষ্ট। (কারন নারীর জি-স্পট যৌনাঙ্গের সর্বচ্চ ৫ সেঃমিঃ ভিতরে অবস্থিত)।
যৌন আনন্দ দানের জন্য আকার নয় - আপনার মিলন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনুন। বিভিন্ন আনুষাঙ্গিক দিক যেমন স্বামী-স্ত্রীর সাংসারিক সু-সম্পর্ক তৈরি করুন। স্ত্রীকে তার ঘরের কাজে সাহায্য করুন। যে পুরুষ স্ত্রীকে ঘরের কাজে সাহায্য করে তার সাথে যৌন মিলনে অন্য যুগলের চেয়ে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করে। আমাদের দেশের নরীরা ওতটা উচ্চাভিলাসী নয়। আপনি তাকে খুশি করার জন্য সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড নিতে হবেনা। সে আপনার সাথে ফেন্টসী কিংডম, কক্সবাজার কিংবা কুয়াকাটায় গিয়ে তার আবেগের প্রবলতায় আপনার প্রতি অন্ধ মোহে জড়াবে। ভালবাসার শক্তিকে কাজে লাগান। নিজের আকার নিয়ে চিন্তিত হবার কোন অবকাশ রাখবেন না। 

Make Money

Affiliate Program ”Get Money from your Website”

INFORMATION BD

INFORMATION BD
By Lotiful Akram